মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : চাঁদের বুকে বসতি গড়ার স্বপ্নযাত্রায় আরও একধাপ এগোলেন বিজ্ঞানীরা। সঙ্গে মঙ্গলেরও। এর ফলে পৃথিবীর ওপর মানুষের চাপ কমবে! কেন এ কথা বলছেন বিজ্ঞানীরা? তারা বলছেন, চাঁদ কিংবা মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠের নিচে বড় ধরনের টিউবের (সুড়ঙ্গ) সন্ধান পেয়েছেন তারা। তাদের দাবি, ওই টিউবগুলো এতই বিশাল যে, সেখানে অনায়াসে বাড়ি, সড়ক এমনকি শহর নির্মাণ করাও সম্ভব। শুধু তাইই নয়, এতে কসমিক বিকিরণের কোনো প্রভাব পড়বে না। এ ছাড়া, উল্কাপাতেও এর কোনো ক্ষতি হবে না। লাটভিয়ার রাজধানী রিগায় অবস্থিত মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইউরোপিয়ান পস্ন্যানেটরি সায়েন্স কংগ্রেস (২০১৭) চাঁদ ও মঙ্গলে একসময়ের বহমান লাভাস্রোতের দ্বারা তৈরি টিউব বা সুড়ঙ্গে মানব বসতি গড়ে ওঠার বিষয়টি নিয়ে স¤প্রতি একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। ভিন্ন আরেক গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখান, চাঁদের কক্ষপথ পরিভ্রমণকারী পরবর্তী প্রজন্ম কীভাবে সেখানে রাডার স্থাপন করতে পারবে এবং জানতে পারবে চাঁদের পৃষ্ঠের নিচের এই সুড়ঙ্গগুলোর মতো আরও কত সুড়ঙ্গ আছে? প্রসঙ্গত, এ ধরনের লাভা সুড়ঙ্গ পৃথিবীর আগ্নেয়গিরিপ্রবণ এলাকায় দেখতে পাওয়া যায়। ল্যাঞ্জারোট, হাওয়াই, আইসল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ার উত্তর কুইন্সল্যান্ড, সিসিলি এবং গালাপাগোস দ্বীপপুঞ্জে এর দেখা মেলে। এই সুড়ঙ্গ নেটওয়ার্ক অনেক ক্ষেত্রে দৈর্ঘ্যে ৬৫ কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে। ইতালির পাদোভা বিশ্ববিদ্যালয় ও বলোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বিভিন্ন মহাকাশ অভিযানের মাধ্যমে পাওয়া চিত্র দেখে পরিষ্কার যে, চাঁদ ও মঙ্গলে এ ধরনের একাধিক ভেঙে পড়া গুহা এবং স্কাইলাইট রয়েছে। ডিজিটাল টেরেন মডেল প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম পৃথিবী, চন্দ্র এবং মঙ্গলের লাভা সুড়ঙ্গের তুলনামূলক বিচার করেন। সায়েন্স ডেইলি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।