নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
একের পর এক ম্যাচ হেরে ক্লান্ত শ্রীলঙ্কা অবশেষে পেয়েছে জয়ের দেখা। পাকিস্তানের বিপক্ষে আবু ধাবি টেস্টে ২১ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় পেয়েছে লঙ্কানরা। জয়ের জন্য পাকিস্তানের লক্ষ্য ছিল মাত্র ১৩৬ রান। কিন্তু এই রানই করতে পারেনি সরফরাজ আহমেদের দল।
মরুর তপ্ত রোদে যে জমজমাট একটা দিন অপেক্ষা করছে সেই আভাস প্রথম সেশনেই দিয়ে রেখেছিল পাকিস্তান। এসময় লঙ্কানদের বাকি ৬ উইকেট তুলে নিয়ে গুটিয়ে দেয় ১৩৮ রানে। ইয়াসির শাহ নেন ৫১ রানে ৫ উইকেট।
শেষ দুই সেশনে জয়ের জন্য পাকিস্তানের লক্ষ্যটা তখন ছোটই মনে হচ্ছিল। কিন্তু সেই সহজ লক্ষ্য পাকদের জন্য দুঃসাধ্য করে তোলেন দুই লঙ্কান স্পিনার রঙ্গনা হেরাথ ও দিলরুয়ান পেরেরা। প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নেওয়া পেরেরা এ যাত্রায় নেন ৪৩ রানে ৬ উইকেট। পাকিস্তানও গুটিয়ে যায় মাত্র ১১৪ রানে। ৩৪ রানে কিছুটা লড়াইয়ের আভাস দিয়েছিলেন হারিস সোহেল। পাকিস্তানের শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে মোহাম্মাদ আব্বাসকে এলবিডবিøউয়ের ফাঁদে ফেলে প্রথম বাঁ-হাতি স্পিনার হিসেবে ৪০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করেন হেরাথ।
এই প্রথম এত কম রানের লক্ষ্যে হারল পাকিস্তান। দক্ষিন আফ্রিকার বিপক্ষে ১৪৬ রানের টার্গেটে হারের রেকর্ড আছে পাকদের। ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানো পাকিস্তানের শেষ সেশনে দরকার ছিল ৬৯ রান, শ্রীলঙ্কার ৫ উইকেট।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
শ্রীলঙ্কা : ৪১৯ (চান্দিমাল ১৫৫*, করুনারতেœ ৯৩, ডিকভেলঅ ৮৩; আব্বাস ৩/৭৫, ইয়াসির ৩/১২০) ও ১৩৮ (ডিকভেলা ৪০*, সিলভা ২৫; ইয়াসির ৫/৫১, আব্বাস ২/২২)
পাকিস্তান : ৪২২ (আজহার ৮৫, হারিস ৭৬, শান ৫৯, সামি ৫১; হেরাথ ৫/৯৩, লাকমল ২/৪২) ও ১১৪ (হারিস ৩৪, শফিক ২০; হেরাথ ৬/৪৩, পেরেরা ৩/৪৬)। ফল : শ্রীলঙ্কা ২১ রানে জয়ী।
ম্যাচসেরা : রঙ্গনা হেরাথ।
সিরিজ : তিন ম্যাচ সিরিজে শ্রীলঙ্কা ১-০তে এগিয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।