নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস রিপোর্টার : পচেফস্ট্রুমের সেনওয়েস পার্কে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনার এইডেন মার্করাম ও পেসার আন্দিল ফেহলুকায়োর। আর এই দুজনকে নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের বিপক্ষে মোট আট প্রোটিয়া খেলোয়াড়ের অভিষেক হলো।
২০০০ সালের নভেম্বরে টেস্ট অভিষেকের পর গত ১৭ বছরে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৭১ জন খেলোয়াড়ের অভিষেক হয়েছে। আর সেটা মাত্র ৩৯ টেস্টেই! তবে এই সময়ে এর চেয়ে বেশি অভিষেক হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে, ৮৪ জন। তবে টেস্টও খেলেছে তারা বেশি, ৬৮টি। এই তালিকায় দুইয়ে থাকা দল ভারতের বিপক্ষে গত ১৭ বছরে অভিষেক হয়েছে ৮২ খেলোয়াড়ের (৬২ টেস্টে)। আর ১৯ টেস্টে ২৮ খেলোয়াড়ের অভিষেক হয়েছে তালিকায় সবার নিচে থাকা জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে।
আরেকটি মজার পরিসংখ্যান হচ্ছে বাংলাদেশ টেস্ট খেলার শুরুর পর যে ৬৬৬ জন ক্রিকেটারের অভিষেক হয়েছে, তাদের মধ্যে কেবল একজন ব্যাটসম্যান অভিষেকেই ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন। দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এই ডাবল সেঞ্চুরিটিও বাংলাদেশের বিপক্ষেই।
চট্টগ্রাম টেস্টে (২০০৩ সালে ) অভিষিক্ত জ্যাক রুডলফ ২২২ রানে অপরাজিত ছিলেন। তবে প্রায় প্রতিটি সিরিজে অভিষেক ঘটে বাঙালী ক্রিকেটারদেরও। ১০২ টেস্টে এখন পর্যন্ত অভিষেক হয়েছে মোট ৮৬ জন বাংলাদেশী খেলোয়াড়ের।
এদের মধ্যে ভারত ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৫ জন (সবচেয়ে বেশি) ক্রিকেটারের অভিষেক হয়েছে। এছাড়াও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৪, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ১২, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১০, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৮, পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫, দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৫ ও অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২ জনের অভিষেক ঘটেছে। তবে চলতি টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশী কোনো ক্রিকেটারের অভিষেক ঘটেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।