Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

ক্ষুধার্ত শিশুকে পুলিশের স্তন্যদান

| প্রকাশের সময় : ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ইনকিলাব ডেস্ক : চীনের একটি আদালতে শুনানি চলছিল এক নারী বন্দির। সে সময় ক্ষুধায় কান্নাকাটি শুরু করে তাঁর দুগ্ধপোষ্য শিশু। এ পরিস্থিতিতে ওই শিশুকে স্তন্যদান করেন সেখানে উপস্থিত পুলিশের এক নারী সদস্য। গত ২৩ সেপ্টেম্বর জিংঝং শহরের একটি আদালতে এ ঘটনা ঘটে। ডেইলি মেইলের খবরে বলা হয়, স্তন্যদানকারী ওই নারী পুলিশ সদস্যের নাম হাও লিনা। মানবিক এ কাজের জন্য বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে লিনাকে প্রশংসা করে মন্তব্য করে অনেকেই বলেছেন একেই বলে মায়ের মমতা। এ বিষয়ে লিনা বলেন, আমিও স¤প্রতি মা হয়েছি। আমি বুঝতে পারি, ওই সময়ে একজন মা কতটা ব্যাকুল হয়ে পড়ে। আমি শুধু চিন্তা করছিলাম কীভাবে শিশুটিকে শান্ত করা যায়। লিনার স্তন্যদানের মুহূর্তটি তাঁর সহকর্মীরা ক্যামেরাবন্দি করেন। সেটি পরে আদালতের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা হয়। সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যমে ছবিটি ব্যাপক সাড়া ফেলে। এদিকে পুলিশ সদস্যের এই মানবিক আচারণে আপ্লুত হয়ে পড়েন ওই শিশুর মা। আদালত ত্যাগের সময় তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। ডেইলি মেইল।

ভোটার তালিকায় বাজপেয়ির নাম নেই
ইনকিলাব ডেস্ক : ভারতের ভোটার তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়ির নাম। ভারতের লখনৌ শহরের বাবু বেনারসি দাস ওয়ার্ডের একটি বাড়ির বাসিন্দা ছিলেন বাজপেয়ি। কিন্তুলখনৌ পৌরসভা থেকে স¤প্রতি প্রকাশিত ভোটার তালিকায় নাম নেই তাঁর। লখনৌ পৌরসভার বাসিন্দা হিসেবে বাজপেয়ি শেষবার ভোট দিয়েছিলেন ২০০৪ সালে। এর পর প্রায় এক দশক তিনি ওই বাড়িতে ছিলেন না। সে কারণেই তাঁকে ভোটাধিকার হারাতে হয়েছে বলে জানিয়েছে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। লখনৌ পৌরসভার ১ নম্বর জোনের কর্মকর্তা অশোক কুমার সিং জানান, বাজপেয়ি লখনৌয়ের ওই বাড়িতে না থাকার জন্য ভোটার তালিকা থেকে তাঁর নাম বাদ গেছে। বর্তমানে বাড়িটি কিষান সংঘের অফিস। বাজপেয়ি ১৯৯৯ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত পার্লামেন্টে লখনৌ সংসদীয় এলাকার আইনপ্রণেতা ছিলেন। এমনকি ২০০৬ সালেও তিনি বিজেপি প্রার্থী দীনেশ শর্মার হয়ে ওই কেন্দ্রে প্রচারণায় অংশ নেন। বর্তমানে অসুস্থ বাজপেয়ি দিল্লির ল্যুটিয়েনসের ৬ নম্বর বাড়িতে থাকেন। তিনিই নব্বইয়ের দশকে ভারতের প্রথম শ্লোগান তুলেছিলেন আগে ভোটদান, পরে জলপান। রয়টার্স।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ