পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নিউইয়র্ক-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, মিয়ানমারের রাখাইন অঞ্চলে ২১৪টি গ্রাম ধ্বংস হয়ে গেছে। স্যাটেলাইটের ছবি পর্যালোচনা করে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তাদের এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেছে।
সংস্থাটি বলছে, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জাতিগতভাবে নির্মূল করছে এবং সেজন্য জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে এর নিন্দা জানিয়ে প্রস্তাব পাশ করা দরকার। একই সাথে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর উপর কিছু বিষয়ে অবরোধ আরোপের জন্য জাতিসংঘ নিরাপত্তা কাউন্সিলের প্রতি আহবান জানিয়েছে সংস্থাটি।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, আকাশ থেকে মৌসুমি মেঘ সরে যাবার কারণে স্যাটেলাইটের চিত্রগুলো বেশ পরিষ্কারভাবে এসেছে। সেপ্টেম্বর মাসের ১৬ তারিখে স্যাটেলাইট থেকে এ ছবিগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে বলে সংস্থাটি জানিয়েছে।
ধ্বংসকান্ড সম্পর্কে আগে যা জানা গিয়েছিল তার চেয়ে অনেক বেশি ব্যাপকতা উঠে এসেছে স্যাটেলাইটের সা¤প্রতিক ছবিগুলোতে। রাখাইনের মংডু এবং রাথেডং এলাকায় হাজার-হাজার বাড়িঘর ধ্বংসের চিহ্ন দেখা গেছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের ফিল রবার্টসন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা যাতে বাড়িঘরে ফিরতে না পারে সেজন্য বার্মার নিরাপত্তা বাহিনীর দ্বারা ছবিতে ব্যাপক ধ্বংসের প্রমাণ দেখা যাচ্ছে’।
এর আগেও কয়েক দফা স্যাটেলাইটের ছবি পর্যালোচনা করে রাখাইনে ব্যাপক ধ্বংসের বর্ণনা দিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ।
এদিকে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ যখন ধ্বংসের বর্ণনা দিচ্ছে, তখন জাতির উদ্দেশ্যে এক ভাষণে মিয়ানমারের নেত্রী অং সান সু চি বলেছেন, রোহিঙ্গারা রাখাইন অঞ্চল ছেড়ে কেন চলে যাচ্ছে সেটির কারণ তার জানা নেই। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।