পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রায় ৯২ মেট্রিক টন চাল ও গম আত্মসাৎ মামলার আসামি নেত্রকোনার দুই খাদ্য কর্মকর্তার বিরুদ্ধে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল রোববার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে কমিশন সভায় মামলার চার্জশিট অনুমোদন দেয়া হয়েছে। যা শিগগিরই বিচারকি আদালতে দাখিল করা হবে বলে দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন- নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা মো. সরোয়ার হোসেন, খালিয়াজুরী উপজেলার সহকারী উপখাদ্য পরিদর্শক মো. কামরুজ্জামান। ২০১৬ সালের ২৫ এপ্রিল তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
মামলার তদন্ত প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে পরিকল্পিতভাবে রেকর্ডপত্রে ঘষা-মাঝা, ফ্লুইড ব্যবহার করে জাল কাগজপত্রের মাধ্যমে লেজার হতে বেশি চাল বা বস্তা প্রেরণ, একই ডিওর দুইবার চাল বিলি দেখিয়ে প্রেরণ; সীমাতিরিক্ত গুদাম ঘাটতিসহ নানা জালিয়াতির মাধ্যমে ৯০ লাখ ৮৩ হাজার ২৯৭ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এর মধ্েয ১৮৯ দশমিক ৯৪৫ মেট্রিক টন: চালের মূল্য হিসেবে ৬৭ লাখ ৬৩ হাজার ১১০ টাকা, ২ দশমিক১১ মেট্রিক টন গমের মূল্য হিসেবে ৬০ হাজার ১৮৮ টাকা ও ২৮ হাজার ২৫০টি খালি বস্তার মূল্য হিসাবে ২২ লাখ ৬০ হাজার টাকা দেখিয়ে আসামিরা আত্মসাৎ করেন। দুদকের ময়মনসিংহের সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. মাসুদুর রহমান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।