পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সচিবালয়ে যেন ঈদের আমেজ কাটেনি। ঈদুল আজহার তিন দিনের ছুটি শেষে গতকাল সোমবার অফিস খুলেছে। তবে সচিবালয়সহ প্রায় সব অফিসে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতি ছিল খুবই কম। মতিঝিলের ব্যাংকপাড়া, রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সরকারি-বেসরকারি অন্যান্য অফিস ও উন্নয়ন সংস্থা ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।
ঈদের ছুটি শেষে সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী সোমবার সচিবালয় খোলা হয় সকাল ৯টায়। তবে সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে মাত্র ২০-৩০ শতাংশের উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। এ সময়ের মধ্যে সচিবালয়ে এসে হাজির হন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ, রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক।
সচিবালয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা জানান, ঈদের ছুটির সঙ্গে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী অতিরিক্ত ছুটি নিয়ে গ্রামে যাওয়ায় সচিবালয়ের কার্যক্রম স্বাভাবিক হতে আরো দুই-তিন দিন লাগবে। এর বাইরে যারা আগে ছুটি কাটিয়েছেন বা অতিরিক্ত ছুটি নেননি তারাই কেবল অফিসের কাজে যোগ দিয়েছেন। সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে ঘুরে দেখা গেছে অনেক অফিসের তালাই খোলা হয়নি। প্রতি বছরই ঈদ শেষে এমন দৃশ্য দেখা যায়। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।
এদিকে সচিবালয়ের মতোই দৃশ্য আজ মতিঝিলের ব্যাংকপাড়ার। শাপলা চত্বরের পাশে অবস্থিত সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গিয়ে দেখা গেছে সেখানে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনেকের চেয়ারই খালি। মোট উপস্থিতি ৪০ শতাংশের মতো। পরস্পরের সঙ্গে কোলাকুলি, কুশল বিনিময়ের মধ্য দিয়ে শুরু হয় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দিনের কার্যক্রম। ব্যাংকগুলোতে গ্রাহকদের উপস্থিতিও ছিল তুলনামূলকভাবে কম। তবে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উপস্থিতির হার কিছুটা বেশি দেখা গেছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও উন্নয়ন সংস্থাগুলোতে। এসব কার্যালয়ে ৫০ থেকে ৬০ ভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারীর উপস্থিতি দেখা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।