পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর ঈদ জামাতগুলো নিয়ে বড় ধরনের ভয় ছিল বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া।
গতকাল সোমবার ডিএমপি সদর দপ্তরে আয়োজিত ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, কিছু খারাপ মানুষ সব সময়ই থাকে যারা পবিত্র ধর্ম ইসলাম ও আমাদের প্রিয় মহানবীর (সা.) ভাবমূর্তি নষ্ট করার ষড়যন্ত্র করে। তাদের আমরা নসাৎ করে দিয়েছি। আর এটা সম্ভব হয়েছে সকল পুলিশ সদস্যের আন্তরিক প্রচেষ্টায়। তিনি বলেন,পশুর হাটে কোনো অনিয়ম, জোর-জবরদস্তি, হাসিল বেশি নেওয়া, ছিনতাই, রাহাজানি ও অজ্ঞান পার্টির মতো কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। বিভিন্ন মেডিকেল কলেজে আমরা খবর নিয়েছি কোনো মানুষ অজ্ঞান হয়ে সেখানে গিয়ে ভর্তি হয়নি।
আছাদুজ্জামান বলেন,পুলিশ সদস্যদের কমিটমেন্ট, পেশাদারিত্ব, দেশ-জনগণের প্রতি তাদের দায়িত্ব ও অঙ্গীকারবোধের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে।
তিনি বলেন, আমরা ডিএমপিকে একটা শক্তিতে রুপান্তরিত করেছি। প্রায় ৩৪ হাজার সদস্য, ঝাড়ুদার থেকে শুরু করে কমিশনার পর্যন্ত সবাই একটা পরিবারের মতো বাস করছি। সাধারণ মানুষ যাতে সুন্দরভাবে ঈদ উদযাপন করতে পারে, সেই ব্যাপারে আমাদের উদ্যোগ ছিল।
অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার ঢাকা মহানগর পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
এ সময় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার, যুগ্ম কমিশনার ও উপ-কমিশনাররাসহ ডিএমপির বিভিন্ন পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।