পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : অমর একুশে বই মেলাকে কেন্দ্র করে ফেব্রæয়ারি মাসজুড়ে বাংলা একাডেমি ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে থাকবে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। পোষাকদারীর পাশাপাশি সাদা পোষাকে আইন শৃংখলা বাহিনী একুশে বইমেলা ঘিরে নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনী গড়ে তোলবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার ডিএমপি সদর দফতরে বইমেলার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আয়োজিত এক সমন্বয় সভায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এ কথা বলেন। এছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে মেলায় আসা যে কোনো নতুন বই বাংলা একাডেমি যাচাই-বাছাই করে দেখে স্টলে বিক্রির অনুমতি দেবে বলেও জানান তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, বইমেলায় পর্যাপ্ত সংখ্যক পোশাকধারী পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকে পুলিশ দায়িত্ব পালন করবে। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মেলার ভেতরে ও বাইরের চারপাশে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হবে। ইভটিজিং ও অনাকাঙ্কিত ঘটনা রোধে থাকবে পুলিশের ফুট ও মোটরসাইকেল পেট্রলিং। সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা দিতে থাকবে ওয়াচ টাওয়ার, ফায়ার টেন্ডার ও প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা। বইমেলার আশপাশ হকার মুক্ত করা হবে। বাংলা একাডেমির স্টিকার ছাড়া কোনো গাড়ি মেলা প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবে না। প্রত্যেক দর্শনার্থীকে আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশির মাধ্যমে মেলায় প্রবেশ করতে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, যদি কোনো লেখক ও প্রকাশকের বিশেষ নিরাপত্তার প্রয়োজন হয় তাহলে মেলায় স্থাপিত পুলিশ কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করলে তাদের নিরাপত্তা দেওয়া হবে। যেকোনো নতুন বই মেলায় আসলে বাংলা একাডেমি তা যাচাই-বাচাই করে দেখবেন। যাতে কোনো বই ধর্মীয়, সামাজিক ও জাতীয় মূল্যবোধে আঘাত না করতে পারে। সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষ, লেখক ও প্রকাশক সংস্থার প্রতিনিধি ও ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।