প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
এক কিশোরের প্রতিষ্ঠা পাবার স্বপ্ন আর স্বপ্নভঙ্গের গল্প এটি।
দিলশারের (ভিকি কৌশল) কল্পনার দুনিয়াটা বড় হলেও তার দক্ষতা এত নয়। তোতলাবার ধাত আছে তার, আর সে জন্য তার সহপাঠীরা তাকে নিয়ে মজা করতে ছাড়ে না। তার স্বপ্ন সে তার আদর্শ ব্যবসায়ী গুরুচরণ সিকান্দের (মনীষ চৌধরি) সঙ্গে দেখা করে তার মতই জীবনটাকে গড়ে নেবে। এর পেছনে কারণও আছে। সে যখন ছাত্র সিকান্দ তাকে একটি কলম উপহার দিয়ে নিজের ভবিষ্যৎ লিখতে বলেছিল। বড় হয়ে তার দেখা পেয়েও যায় সে। তার প্রিয় পাত্রে পরিণত হয় সে। কিন্তু সিকান্দের ছেলে সুরিয়ার (রাঘব চানানা) কাছে তাদের এই ঘনিষ্ঠতা পছন্দ হয় না। তাদের মধ্যে বিরোধ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এমনিতেই তার ধারণা বাবার কাছে সে অযাচিত এবং অনাদরে লালিত। সুরিয়া সবসময় তার তোতলামি নিয়ে ব্যাঙ্গ করে। বিশেষ করে আমিরা (সারা জেইন ডিয়াস) নামে এক নর্তকীর সামনে। আমিরা এমন আচরণ মেনে নিতে পারে না। দিলশারের সঙ্গে কয়েকবার দেখা হবার পর আমিরা লক্ষ্য করে গান গাইলে তার তোতলামি থাকে না। তাকে বোঝাতে সক্ষম হয় সাধারণ চাকরি তার জন্য নয়। এদিকে সুরিয়ার সঙ্গে বিরোধ তখন চরমে। দিলশার অবিলম্বে বুঝতে পারে এই জগত তার জন্য নয়। সে ফিরে যায় তার শৈশবে ছোট শহরে। এদিকে সিকান্দ তাকে তার প্রতিষ্ঠানে ফিরে পেতে চায়, আমিরাও চায় তার ভালোবাসা। কিন্তু দিলশার কি শেষ পর্যন্ত ফিরবে?
‘জুবাঁ’র গল্প ও নির্মাণ প্রথম অর্ধেকে চমৎকার আর ঝরঝরে, তবে শেষটুকু তাড়াহুড়া হয়ে গেছে। দর্শক বিভ্রান্ত হয়ে পড়তে পারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।