রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
শরণখোলা (বাগেরহাট) উপজেলা সংবাদদাতা
বাগেরহাটের শরণখোলায় ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় উপজেলা যুবদল ও ছাত্রদল নেতাসহ ৭ জন আহত হয়েছেন। গত ১১ ও ১২ মার্চ সকাল, সন্ধ্যা ও রাতে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন উপজেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তালুকদার মো: মধু, আ: জলিল, স্বপন মীর, আসাদুজ্জামান মামুন, মাসুম মীর, মিঠু মীর ও ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান প্রিন্স। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত মধু, জলিল, স্বপন ও প্রিন্স খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রয়েছেন। জানা গেছে, শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তালুকদার মো: মধু কয়েকজন সহযোগী নিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে অবস্থান করছিলেন। এ সময় প্রতিপক্ষের ১০-১২ জন তাদের ওপর আক্রমণ করে। হামলাকারীরা পিটিয়ে ওই যুবদল নেতা মধুর ডান হাত ও দুই পা ভেঙে দেয় ও জলিলকে পিটিয়ে আহত করে। একই দিন বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার উত্তর গ্রামে জাকির খান ও আ: কুদ্দুস সরদার নামের দুই মেম্বর প্রার্থীর কর্মীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। কুদ্দুসের সমর্থক হেলাল সরদারের নেতৃত্বে ১৫-২০ জন লোক হকস্টিক ও লাঠিসোটা নিয়ে জাকির খানের কর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে ৪ জনকে পিটিয়ে আহত করে। তাদের মধ্যে স্বপন মীরের মুখের নিচের পাটির তিনটি দাঁত পড়ে যায়। এছাড়া, গত শুক্রবার সকালে উপজেলার খোন্তাকাটা বাজারে ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক প্রিন্সকে তার বাড়ি থেকে ধরে এনে প্রতিপক্ষরা পিটিয়ে তার বাম পা ভেঙে দেয়। সহিংসতার ব্যাপারে জানতে চাইলে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: শাহ আলম মিয়া বলেন, আমাদের কাছে কেউ কোনো অভিযোগ করেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।