পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাতে সাত। পশ্চিমবঙ্গে দীর্ঘ সময় শাসন করা কমিউনিস্ট পার্টিকে তিন নম্বরে ঠেলে দিয়ে রাজ্যের সাতটি পৌরসভা নির্বাচনেই জিতল তৃণমূল কংগ্রেস। দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল বিজেপি প্রার্থীরা। দুর্গাপুর, হলদিয়া ও কুপার্স ক্যাম্পে একটিও ওয়ার্ডে জিততে পারেনি বিরোধীরা। নলহাটি, ধুপগুড়ি, পাঁশকুড়া ও নবগঠিত বুনিয়াদ পৌরসভায় বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে রাজ্যের শাসকদল। সাতটি পৌরসভায় একটিও আসন পায়নি বামেরা।
২০১২ সালে পৌরভোটে বীরভূমের নলহাটি, পশ্চিম বর্ধমানের দুর্গাপুর, পূর্ব মেদিনীপুরে পাঁশকুড়া ও জলপাইগুড়ি ধুপগুড়ি পৌরসভা দখল করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। অন্যদিকে পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়া ও নদিয়ার কুপার্স পৌরসভা ছিল বাম ও কংগ্রেসের দখলে। ২০১৩ সালে অবশ্য বিরোধী জোটে ফাটল ধরিয়ে এই দুটি পৌরসভাও দখল করে নিয়েছিল তৃণমূল। আর দক্ষিণ দিনাজপুরের বুনিয়াদ পৌরসভার এবারই প্রথম ভোট হল। কিন্তু এবারের পৌরভোটে বিরোধীদের পাত্তাই দিল না তৃণমূল। ২৯ ওয়ার্ডের হলদিয়া পৌরসভার ২৯টি ওয়ার্ডেই জিতেছে শাসকদলের প্রার্থীরা। বেশিরভাগ ওয়ার্ডে দ্বিতীয় স্থানে বিজেপি। আর বামেরা নেমে গিয়েছে তৃতীয় স্থানে।
বিরোধীশূন্য দুর্গাপুর ও কুপার্স ক্যাম্প পৌরসভাও। কুপার্স ক্যাম্প পৌরসভার ১২টি ওয়ার্ডইম গেছে তৃণমূল দখলে। একদা বামেদের দুর্গ বলে পরিচিত দুর্গাপুর পৌরসভায়ও ৪৩টি ওয়ার্ডেই জিতেছেন শাসকদলের প্রার্থীরা। পাশাপাশি, নবগঠিত বুনিয়াদপুর, পাঁশকুড়া নলকুড়ি ও ধুপগুড়ি পৌরসভায়ও বোর্ড গড়ল তৃণমূল। ১৪ আসনের বুনিয়াদপুর পৌরসভায় ১৩টি আসনে জিতেছে তৃণমূল কংগ্রেস। ১টিতে জয়ী হয়েছে বিজেপি। নলহাটি পৌরসভার ১৪টি ওয়ার্ড তৃণমূলের দখলে। ১টি ওয়ার্ডে জিতেছে বামশরিক ফরওয়ার্ড বøক। আর একটি ওয়ার্ডে জয়ী হয়েছেন নির্দল প্রার্থী। পাঁশকুড়ায় ১৮টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৭টি ওয়ার্ডই গেছে তৃণমূলের দখলে। একটি ওয়ার্ডে জিতেছেন বিজেপি প্রার্থী। ১৬টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১২টি জিতে তৃণমূল পুরবোর্ড গড়েছে ধূপগুড়িতেও। চার ওয়ার্ড গেছে বিজেপির দখলে। সূত্র : পিটিআই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।