পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : দিনভর বৃষ্টি না হলেও গতকাল (বুধবার) চট্টগ্রাম মহানগরীর বেশির ভাগ এলাকা থেকে কাদা, বালি ও আবর্জনার স্তুপ সরাতেই গলদঘর্ম হয়েছেন নগরবাসী।
বাড়িঘর আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে কাদামাটির আবর্জনা সরাতে ব্যস্ত ছিলেন অনেকে। টানা তিনদিনের ভারী বর্ষণ আর প্রবল জোয়ারে মহানগরীর বেশিরভাগ এলাকা প্লাবিত হয়। কোমর থেকে বুকসমান পানিতে ডুবে যায় আগ্রাবাদ, চাক্তাই খাতুনগঞ্জ, হালিশহরসহ মহানগরীর বিরাট অংশ। পাহাড়ী ঢল আর জোয়ারের তোরে ভেসে আসা কাদামাটি, আবর্জনার জঞ্জালে ভয়ে যায় বাসাবাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। গতকাল সকাল থেকে আবর্জনা সরানোর কাজ শুরু হয়। নগরীর আগ্রাবাদ, হালিশহর, চাক্তাই, খাতুনগঞ্জ, আসাদগঞ্জ, বাকলিয়া, মিয়াখান নগর, চান্দগাঁও, শুলকবহর, আগ্রাবাদ সিডিএ আবাসিক এলাকা, ছোটপুল, শান্তিবাগ, গুলবাগ আবাসিক এলাকা, হালিশহরের জি ও কে বøক এলাকার প্রায় প্রতিটি ভবনের নীচতলা ডুবে যায়। এসব এলাকার দোকানপাট, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হয়। ভবনের নীচতলা তলিয়ে যাওয়ায় এসব এলাকার বাসিন্দাদের চরম দুর্ভোগের মুখোমুখি হতে হয়। অনেক মার্কেট, বিপণি কেন্দ্রও প্লাবিত হয়। ব্যবসায়ী দোকানপাট খুলে ভেজা মালামাল শুকাতে ব্যস্ত ছিলেন। গেরেজে থাকা গাড়ি বিকল হয়েছে অনেকের। গতকালও দিনের বেলায় স্বাভাবিক জোয়ার হয়। তবে রাতের বেলায় জোয়ার নিয়ে আতঙ্ক সবার মাঝে। রাত দশটায় দ্বিতীয় জোয়ার শুরুর কথা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।