পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোচিংবাজদের সম্পদের তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে : তদন্ত হবে জাল সনদে চাকরি করা শিক্ষকদের : শিক্ষা বিভাগের ঘুষখোর কর্মকর্তাদের ধরতে ডিসিদের চিঠি : রাজধানীতে কাজ করছে দুদকের বিশেষ টিম : পাঁচ প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ শিক্ষক কালো তালিকায়
ফারুক হোসাইন/ মালেক মল্লিক : এমপিও ভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কোচিং বাণিজ্যের সাথে জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে এই বাণিজ্য চালিয়ে যাওয়া শিক্ষকদের ক্লাসে উপস্থিতি, দায়িত্বে অবহেলা, আয়-ব্যয়, নামে-বেনামে সম্পদের হিসেবসহ সবকিছুরই তথ্য সংগ্রহ করছে রাষ্ট্রের সাংবিধানিক সংস্থাটি। সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে প্রাথমিকভাবে রাজধানীর নামিদামি সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের তালিকা ও তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এজন্য ইতোমধ্যে দুদকের একজন উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে ৬ সদস্যের একটি বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। তারা রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে কোচিং বাণিজ্যের সাথে জড়িত স্কুল-কলেজে চাকরিরত শিক্ষকদের নাম-ঠিকানা সংগ্রহ করবেন। অনুসন্ধানকালে কোনো শিক্ষকের বিরুদ্ধে কর্তব্য পালনে অবহেলার প্রমাণ পাওয়া গেলে তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করবেন কমিশনের প্রতিবেদনে।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সর্বস্তরে দুর্নীতি বন্ধ করতে চায় দুর্নীতি দমন কমিশন। তার অংশ হিসেবে এ সব কার্যক্রম পরিচালনা করছে। ইতোমধ্যে পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশের সকল পাবলিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নাম সংগ্রহ করা হবে। এর আগে কমিশন থেকে চিঠি দিয়ে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানদের কাছে কোচিংবাজ শিক্ষকদের তালিকা চাওয়া হয়। প্রায় দেড় ডজন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে দুদকের এই চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। কোচিংবাজ শিক্ষকদের তালিকা তৈরি ছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আর্থিক, প্রশাসনিক, একাডেমিক ও নিয়োগের অনিয়ম খুঁজছে দুদক। শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ ও দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করা ছাড়াও ফাঁদে ফেলে ধরা হচ্ছে দুর্নীতিবাজ শিক্ষক-কর্মকর্তাদের। তালিকা হচ্ছে ক্লাসের বাইরে যেসব শিক্ষক কোচিং নিয়ে ব্যস্ত তাদের। প্রশ্ন ফাঁসের সিন্ডিকেট ধরতে কাজ করছে তারা। ধরা হচ্ছে জাল সনদে চাকরি করা শিক্ষকদের।
দুদক সূত্রে জানা যায়, সা¤প্রতিক সময়ে শিক্ষকরা আর্থিক অনিয়ম, নিয়োগ ও ভর্তিসহ নানা ধরনের অনিয়ম দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছেন। প্রতিদিন অসংখ্য অভিযোগ জমা পড়ছে দুদকে। এ পরিপ্রেক্ষিতে দুদক সারাদেশের কোচিংবাজ শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্যে জড়িত অসৎ শিক্ষকদের কোচিং সেন্টার খুঁজতে ঢাকা বিভাগীয় কার্যালয়-১-এর উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ইব্রাহিমের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের বিশেষ টিম গঠন করে দুদক। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন দুদকের সহকারী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম, আবদুল ওয়াদুদ, মনিরুল ইসলাম, ফজলুল বারী ও উপসহকারী পরিচালক আতাউর রহমান। এছাড়াও দুদক সারাদেশের কোচিংবাজ শিক্ষকদের তালিকা তৈরি, জাল সনদে চাকরি করা শিক্ষক-কর্মচারীদের ধরা, শিক্ষা বিভাগের ঘুষখোর কর্মকর্তাদের ধরতে স¤প্রতি জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) চিঠি দিয়েছে দুদক।
কমিশনের পক্ষ থেকে রাজধানীর পাঁচ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সব পর্যায়ের শিক্ষকের নাম সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ, মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, আজিমপুর গভর্নমেন্ট গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এ ছাড়া মতিঝিল সরকারি বালক ও বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, উদয়ন উচ্চ বিদ্যালয়, গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল, অগ্রণী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ধানমন্ডি গভর্নমেন্ট বয়েজ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি উচ্চ বিদ্যালয়, সেন্ট যোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, হলি ক্রস বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজসহ উল্লেখযোগ্য আরও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নামের তালিকা সংগ্রহ করা হবে। পরবর্তীতে সারা দেশের শিক্ষকদের তালিকা সংগ্রহ করে অনুসন্ধান করবে দুদক।
দুদক সূত্র জানায়, তথ্য সংগ্রহ করে কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের সুনির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা হবে। তারা শিক্ষার্থীদের পাঠদানে অবহেলা করছেন কি-না, প্রতিদিন স্কুল বা কলেজে হাজির হন কি-না দালিলিক প্রমাণসহ এসব তথ্য সংগ্রহ করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কোচিং-সংক্রান্ত নীতিমালা লঙ্ঘন করা হচ্ছে কি-না, সেটিও গুরুত্বসহকারে দেখা হবে। কোচিং ব্যবসার মাধ্যমে অর্জিত তাদের সম্পদও খুঁজে বের করা হবে। তার দখলে থাকা সম্পদ বৈধ আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ কি-না, তা খতিয়ে দেখা হবে। এর পর নামে-বেনামে স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের হিসাব চেয়ে তাদের কাছে নোটিশ পাঠানো হবে। আইন অনুযায়ী নোটিশ পাঠনোর সাত কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকাস্থ দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সচিব বরাবর সম্পদের হিসাব পেশ করতে হবে। পরে ওই হিসাব যাচাই করে যাদের নামে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যাবে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হবে। যারা যথাসময়ে সম্পদ বিবরণী পেশ করবেন না, তাদের বিরুদ্ধে দুদকের কাজে অসহযোগিতার অভিযোগে ‹নন-সাবমিশন› মামলা করা হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কোচিংবাজ শিক্ষকদের ধরতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চিঠি দেয়া ছাড়াও নানাভাবেই নজরদারি চালাচ্ছে দুদক। বিভিন্ন স্কুল/কলেজের শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে কোচিং বাণিজ্য করার অভিযোগে চিঠি দেয়া হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানকে। চিঠিতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মরত সকল শিক্ষকের শাখা ও শিফট ভিত্তিক নামের তালিকা (এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চিহ্নিতকরণসহ) চাওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ ড. শাহান আরা জানান, এ ধরনের একটি চিঠি আমরা পেয়েছি। চিঠির প্রেক্ষিতে শিক্ষকদের তালিকাও জমা দিয়েছে। তবে কারা কোচিংয়ের সাথে জড়িত তা দুদকের পক্ষে খুঁজে বের করা সহজ। আইডিয়াল স্কুলের দেয়া তালিকা থেকে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে কোচিং বাণিজ্য পরিচালিত করা শিক্ষকদের চিহ্নিতও করেছে কমিশন। এর মধ্যে স্কুল শাখার ১০৯ জন এবং কলেজ শাখার ১৯ জন শিক্ষকের তালিকা চুড়ান্ত করেছে।
এ বিষয়ে দুদক সচিব আবু মো. মোস্তফা কামাল ইনকিলাবকে বলেন, সরকারি আইন অনুযারী কোন শিক্ষক শিক্ষাদান ছাড়া অন্য লাভজনক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে না। অথচ অধিকাংশ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকই নামে-বেনামে কোচিং বাণিজ্যের সাথে জড়িত। এতে তারা স্কুল ও কলেজে কম সময় দিচ্ছে এবং অধিক সময় ব্যয় করছে কোচিং সেন্টারে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের খরচ বাড়ছে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিমুখ হচ্ছে। এটা তো ঠিক না। এসব বিষয় চিন্তা করে দুর্নীতি দমন কমিশন কোচিং বাণিজ্যের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে। এজন্য একটি বিশেষ টিমও গঠন করা হয়েছে। কোন শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিবে বলে তিনি জানান।
কোচিংয়ের সাথে জড়িত শিক্ষকদের পাশাপাশি জাল সনদের চাকরি করা শিক্ষকদের তালিকা করতে শুরু করেছে দুদক। কিছুদিন আগে দুদকের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ মোরশেদ আলমের স্বাক্ষরিত চিঠিতে ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম ও খুলনাসহ চারটি মহানগরীতে জাল সনদে ৫৫৬ জন শিক্ষকের তথ্য চাওয়া হয়। একই চিঠিতে মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী ও গাজীপুর জেলায় নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিএড সনদের তালিকা চাওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে সারা দেশে ভুয়া সনদের চাকরি করার শিক্ষকদের তালিকা চাইবে দুদক। এর আগে তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষায় অনিয়ম ও দুর্নীতি খুঁজতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) চিঠি দিয়েছে দুদক। চলতি বছর জানুয়ারি মাসে দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ৬৪ জেলা প্রশাসকের কাছে ওই চিঠি পাঠানো হয়। চিঠিতে বলা হয়, কোনো কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচনী পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণদের বোর্ড পরীক্ষায় অংশ নেয়ার সুযোগ করে দেয়। বার্ষিক পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণদেরও পরের শ্রেণিতে ভর্তির সুযোগ দেয়। এ ধরণের কাজ করার মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের ফি আদায় করে। দুদক মনে করছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর এ ধরনের প্রবণতা দুর্নীতির প্রসার ঘটাচ্ছে এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ জীবন দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও দুদক সূত্র জানায়, এর মধ্যে সারা দেশে কোচিং নিয়ে ব্যস্ত শিক্ষকদের তালিকা সংগ্রহ, জাল সনদে চাকরি করা শিক্ষক-কর্মচারীদের ধরা, ফাঁদ পেতে ঘুষখোরদের হাতেনাতে ধরা, শিক্ষাভবনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি খুঁজতে অনুসন্ধান, ভর্তিতে দুর্নীতি-অনিয়ম ধরা, শিক্ষার্থীদের মধ্যে সততা ও নিষ্ঠাবোধ সৃষ্টি এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে গণসচেতনতা বাড়াতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ‘সততা স্টোর’ স্থাপন, সারা দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম ও দুর্নীতি খুঁজতে জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) চিঠি দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে দুদকের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ বলেন, আমরা বেশ কয়েকটি খাতকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছি, এরমধ্যে শিক্ষা অন্যতম। এই খাতে নিয়োগসহ বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতি হচ্ছে। নিয়মিত কাজের অংশ হিসেবে আমরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুদ্ধি অভিযান শুরু করেছি। দুর্নীতিমুক্ত জাতি গঠনে শিক্ষার্থীদের মধ্যে নৈতিক মূল্যবোধ তৈরি করতে বেশ কিছু উদ্যোগ নিয়েছি।
দুদক সূত্র জানায়, শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়; মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি), শিক্ষা প্রকৌশল অধিদফতরের কার্যক্রম ও কর্মকর্তাদেরও কড়া নজরদারি করা হচ্ছে। জনসেবা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা, সেবা গ্রহীতাদের হয়রানি, দুর্নীতির কারণসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোও খতিয়ে দেখে দায়ী ব্যক্তিদের সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্যও চেয়ে মাউশির মহাপরিচালককে চিঠি দেবে। টেন্ডার ও ঠিকাদার নির্বাচনেও পর্যাবেক্ষণ করবে দুদক।
দুদকের এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, যারা অনিয়ম দুর্নীতি করছে তাদের ব্যাপারে সরকার জিরো টলারেন্স। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অনিয়ম দুর্নীতি বন্ধে দুদক এগিয়ে আসায় তাদের সাধুবাদ জানাই। অনুসন্ধান করতে দুদককে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। এর আগে ২০১২ সালের ২০ জুন মাসে কোচিং বন্ধের নীতিমালার প্রজ্ঞাপন জারি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।