Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

সংক্ষিপ্ত বিশ্বসংবাদ

| প্রকাশের সময় : ১৮ জুলাই, ২০১৭, ১২:০০ এএম

৫৮ জনের কেউ বেঁচে নেই!
ইনকিলাব ডেস্ক : লন্ডনের গ্রেনফেল টাওয়ারের অগ্নিকান্ডের ঘটনায় এখনো নিখোঁজ ৫৮ জন। ধরে নেওয়া হচ্ছে, তারা কেউ বেঁচে নেই। তবে এত দেরিতে নিখোঁজ ও মৃতদের সংখ্যা প্রকাশ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা। সবশেষ প্রকাশিত পুলিশের এই তথ্যে আগেই নিশ্চিত করা মৃত ৩০ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ বুধবার পশ্চিম লন্ডনের টাওয়ার বøকে গ্রেনফেল টাওয়ারের আগুনে ৩০ জনসহ মোট ৫৮ জন মারা গেছেন বলে ধরে নেওয়া হচ্ছে। কমান্ডার স্টুয়ার্ট কান্ডি বলেছেন, মৃতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে এবং ব্যাপক এ উদ্ধারাভিযান শেষ হতে কয়েক সপ্তাহ লেগে যেতে পারে। তিনি বলেন, যত দ্রুত সম্ভব আমরা প্রিয়জনদের শনাক্ত করে উদ্ধার করব।

ঘোড়ার গোশত
ইনকিলাব ডেস্ক : ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের পুলিশ বাহিনী ইউরোপোল স্পেনসহ কয়েকটি দেশে অভিযান চালিয়ে ঘোড়ার গোশত বিক্রির একটি চক্রকে ভেঙে দিয়েছে। এই চক্রটি সারা ইউরোপে গরুর মাংসের নামে ঘোড়ার গোশত বিক্রি করে আসছিলো। পুলিশ বলছে, এসব গোশত মানুষের খাওয়ার উপযোগী নয়। ঘোড়ার গোশত বিক্রির অভিযোগে স্পেনের পুলিশ কমপক্ষে ৬৫ জনকে গ্রেফতার করেছে। ইউরোপের আটটি দেশে প্রায় চার বছর ধরে তদন্তের পর এই অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হলো। ইউরোপোলের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রথমে এই সন্দেহ হয়েছিলো আয়ারল্যান্ডে যেখানে পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে গোমাংসের নামে আসলে ঘোড়ার গোশত বিক্রি করা হচ্ছে। ওই ঘটনাটি ছিলো ২০১৩ সালের।

বিমান দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়নি
ইনকিলাব ডেস্ক : ব্রিটিশবিরোধী ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যু নিয়ে রহস্য কাটছেই না। প্রচলিত আছে, বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু একাধিকবার বিভিন্ন সূত্রে দাবি করা হয়েছে, বিমান দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়নি। আবারও ফরাসি একটি গোপন প্রতিবেদন পুরোনো এই বিতর্কটি উসকে দিয়েছে। স¤প্রতি প্যারিসের ইতিহাসবিদ জেবিপি মোরের হাতে আসা একটি গোপন ফরাসি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, তাইহোকু বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যু হয়নি। এমনকি অন্তত ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত তিনি বেঁচে ছিলেন বলেই দাবি করা হয়েছে প্রতিবেদনটিতে। মোরের হাতে আসা গোপন প্রতিবেদনটি ওই সময়ের ফ্রান্স সরকারের একটি গোপন গোয়েন্দা প্রতিবেদন। প্রতিবেদনটি ১৯৪৭ সালের ১১ ডিসেম্বর লেখা হয়েছে। এতে ওই সময় সুভাষচন্দ্র কোথায় ছিলেন তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করা হয়েছে। যার অর্থ, ওই সময়ের ফ্রান্স সরকারের মতে ১৯৪৭ সালের ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি জীবিত ছিলেন। বিমান দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়েছে, এটা মেনে নেয়নি ফ্রান্স। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ