প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
কান্তাবেন হাই স্কুল নামের একটি প্রতিশ্রæতিসম্পন্ন শিক্ষালয়ের গল্প এটি। ইন্দুজি (জারিনা ওয়াহাব) এর প্রিন্সিপাল। তার সহকারী হলে কামিনী গুপ্ত (দিব্য দত্ত)। ইন্দু কিছুটা প্রাচীনপন্থী তবে তার পদ্ধতি কোমল হলেও খুব লাগসই। আর কামিনী বেশ আধুনিক আর কঠিন ধরনের। বিদ্যা সাওয়ান্ত (শাবানা আজমি) এবং জ্যোতি ঠাকুর (জুহি চাওলা) স্কুলটির দুজন সিনিয়র শিক্ষিকা। শিক্ষার্থীরা তাদের খুব পছন্দ করে। তার শুধু পুঁথিগত বিদ্যায় বিশ্বাস করে না। শিক্ষার্থীদের তার বইয়ের বাইরে থেকেও শিক্ষা দিতে আগ্রহী। অন্য দিকে কামিনী চায় এই ব্যবস্থার পরিবর্তন। কামিনী কথায় ভুলিয়ে স্কুলের নতুন বোর্ড অফ ট্রাস্টি প্রধান আনমোলকে (আরিয়া বাব্বর) স্কুল প্রিন্সিপালের পদটি দখল করে নেয়। প্রতিদ্ব›দ্বী (জ্যাকি শ্রফ) পরিচালিত স্কুলকে পিছনে ফেলে প্রথম অবস্থান পাবার জন্য কামিনী নতুন নতুন কৌশল গ্রহণ করে।
পরিকল্পনা করা হয় স্কুলের জন্য নতুন যন্ত্রপাতি কেনা হবে। পুরনো আর অভিজ্ঞ শিক্ষকদের বাদ দিয়ে কম বেতনে নতুন তরুণ শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হবে। পুরনো শিক্ষকদের বাদ দেয়ার জন্য প্রথম তাদের অদক্ষ হিসবে প্রমাণ করার জন্য এক কুটিল পরিকল্পনা করে কামিনী। অ্যালজেবরা শিক্ষক বিদ্যাকে ষড়যন্ত্র করে বাদ দেয়া হয়। এতে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এমনকি সংবাদ মাধ্যমও এই বিষয়ে জড়িয়ে পড়ে। এতে বিশেষ ভূমিকা রাখে একজন টিভি সাংবাদিক (রিচা চাদ্দা)। বিদ্যা আর জ্যোতির সঙ্গে স্কুল ব্যবস্থাপনার সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। এক প্রশ্নের জন্ম হয়- আধুনিক শিক্ষায় পুরনো ধারার শিক্ষকরা মানানসই কী নয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।