নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস ডেস্ক : এবারের কনফেডারেশন্স কাপে আসর জুড়েই আলোচনার অন্যতম বিষয়বস্তু ছিলো ভিডিও অ্যাসিসটেস্ট রেফারিং সিস্টেম (ভিএআর)। প্রথমবারের মত ফিফা তাদের কোন আসরে এই নিয়ম চালু করলো। আসন্ন রাশিয়া বিশ্বাকপে দেখা যেতে পারে নতুন এই নিয়ম। তারই প্রস্তুতিও বলা যেতে পারে এটাকে।
গ্রæপ পর্বে ৩৫টি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত দেন ভিডিও রেফারি, যার মধ্যে ৬টিই ছিল ম্যাচের ‘ভাগ্য নির্ধারনী সিদ্ধান্ত’। ফিফার নতুন এই নিয়ম যেমন হয়েছে প্রশংসিত, তেমনি অনেক সিদ্ধান্ত আলোচনারও জন্ম দিয়েছে। জার্মান-চিলি ফাইনাল ম্যাচে রেফারি মিলর্ড মাজিকের নেওয়া ভিডিও সহায়তাও এর মধ্যে অন্যতম। রিপ্লেতে স্পষ্ট দেখা যায় চিলির গঞ্জালো জারা জার্মানির টিমো ভের্নারকে কনুই দিয়ে গুতো মারছেন। ফিফার নিয়মে এটা লাল কার্ডের যোগ্য। কিন্তু জাজাকে কেবল হলুদ দেখিয়ে স্বতর্ক করেন রেফারি। এসময় চার মিনিট খেলা বন্ধ থাকে।
এমন অনেক প্রশ্নবোধক সিদ্ধান্ত নিতে দেখা গেছে আগের ম্যাচেও। সেমিফাইনালে চিলির বিপক্ষে পর্তুগালের জোসে ফোন্তের পেনাল্টি আবেদনে সাড়া দেননি রেফারি, এমনকি ভিডিও রেফারির সহায়তারও প্রয়োজন মনে করিননি তিনি। গ্রæপ পর্বে জার্মান-ক্যামেরুন ম্যাচে রিপ্লে দেখেও ভুল খেলোয়াড়কে মাঠ থেকে বের করে দেন রেফারি। সমালোচনামূলক সিদ্ধান্ত নিতে দেখা গেছে গ্রæপ পর্বে মেক্সিকো-নিউজিল্যান্ড ম্যাচেও।
এই পদ্ধতিতে মাঠের রেফারি কোন সিদ্ধান্ত নিতে না পারলে বা দ্বিধায় পড়লে তিনি সহায়তা নেন ভিডিও রেফারির (ক্রিকেটে থার্ড আম্পায়ারের মত)। অনেক সময় দেখা যায় অনাহুত অনেক ঘটনা চোখ এড়িয়ে যায় মাঠের রেফারির। সেক্ষেত্রেও তাকে সহযোগীতা করেন ভিডিও রেফারি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।