পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সব রাজনৈতিক দল ঐকমত্যে পৌঁছলে কমিশন আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনা বাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি পজেটিভলি দেখবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মোহাম্মদ আাব্দুল্লাহ্। গতকাল রোববার আাগারগাঁওস্থ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন ইসি সচিব।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন আগের মতো আগামী সংসদ নির্বাচনে সেনা বাহিনী থাকবে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে এ বিষয়ে আপনাদের ভাবনা কি জানতে চাইলে সচিব বলেন, এই অবস্থানটা নিয়ে কমিশনে আলোচনা করতে হবে। আমার ধারণামতে কোনো সংসদ নির্বাচনে সেনা বাহিনীর উপস্থিতি ছাড়া বিশেষ করে সাধারণ নির্বাচন যেই আঙ্গিকেই হোক, যেই ক্যাপাসিটিতে হোক তারা মাঠে ছিল। পুরো কমিশন এটা আলোচনা ছাড়া, রাজনৈতিক দল যারা আছে তাদের সাথে আলোচনা করা ছাড়া এই পর্যায়ে কমিশনও সিদ্ধান্ত দিতে পারবে না। সিদ্ধান্তটি নিতে সময় লাগবে। ল’ অ্যান্ড ফোর্স এজেন্সির যে সংজ্ঞা দেয়া আছে, সেখানে তালিকায় যারা আছেন, আমার ধারণা তারাই পর্যাপ্ত। যেকোনো সিদ্ধান্ত তারাই নিতে পারবে। স¤প্রতি বেশ কিছু ঘটনায় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। কমিশন এগুলো ছেড়ে দেবে না, দৃঢ়তার সাথে দেখবে।
সচিব বলেন, এ বিষয়ে যদি সব দলের সকলে ঐকমত্যে থাকে যে সেনা বাহিনী ল’ অ্যান্ড ফোর্সের আওতায় নিয়ে আসবে সেই ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন পজিটিভলি চিন্তা করবে। সব রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছলে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সংজ্ঞায় ফিরিয়ে আনা হবে এটা আমরা বলতে পারি কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা কমিশন পজিটিভলি দেখবে। সবার ঐকমত্য থাকলে কমিশন সেটাকে অনার করবে আমার যতটুকু ধারণা।
প্রচলিত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা বিশেষ করে পুলিশ সদস্যরা যদি নির্বাচনে বিতর্কিত হয়, ভোটকেন্দ্রে থেকে নির্বাচনকে বিতর্কিত করে তাহলে তাদের বিষয়ে আপনাদের সব চাইতে বড় কনসার্ন কি হবে জানতে চাইলে সচিব বলেন, নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলে প্রজাতন্ত্রের যত নির্বাহী বিভাগ আছে নির্বাচন কমিশনে তাদের চাকরি ন্যস্ত বলে গণ্য হবে নির্বাচন কর্মকর্তা বিশেষ বিধান আইন ১৯৯১ অনুসারে। এই আইনে কমিশনকে ক্ষমতা দেয়া আছে। কেউ যদি দায়িত্বপালনকালে শৈথল্য প্রদর্শন করে এবং যদি ইনটেনশনালী কোনো অ্যাক্ট করে তাহলে সেটি অপরাধ বলে গণ্য হবে। আমি দৃঢ়তার সাথে বলতে পারি নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নেবে। ইসি সচিব বলেন, নির্বাচন কমিশনের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল করার জন্য বর্তমান কমিশন যেকোনো শক্ত পদক্ষেপ নিতে পিছপা হবে না। সেই ধরনের আইনগত ভিত্তি এবং শক্তি কমিশনের আছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।