পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের গাড়িবহরে হামলার কারণ জানা যাবে তদন্তের পর। এ বিষয়ে পুলিশ তদন্ত শুরু করছে।
গতকাল সোমবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল ইসলামের ওপর হামলার ঘটনায় সরকার তদন্ত করছে। এ ঘটনায় কেউ দোষী সাব্যস্ত হলে তাকে শাস্তির আওতায় আনা হবে। কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না।
পাহাড় ধসের পেছনে পাহাড় কেটে ফেলা বা রাজনৈতিক কোনো কারণ আছে কি না, জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রাজনৈতিক কিংবা অন্য কোনো কারণে পাহাড় ধস নয়। এটি প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরই জানা যাবে কারা এবং কী উদ্দেশ্যে এ হামলা চালিয়েছে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পাহাড়ের দুর্ঘটনা একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এমন একটা বিষয় নিয়ে তারা কীভাবে রাজনীতি করে এটা আমার বোধগম্য নয়।
গত রোববার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল রাঙামাটি যাওয়ার পথে হামলার শিকার হন তাঁরা। চট্রগ্রামের রাংগুনিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগের লোকজন তাঁদের ওপর হামলা চালায় বলে বিএনপি অভিযোগ করে।
কর্মসম্পাদন চুক্তি অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব ফরিদ উদ্দিন আহমেদ চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সরকারস্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সঙ্গে অধীনস্ত দফতর ও সংস্থাগুলোর মধ্যে ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরের বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সোমবার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। দফতরগুলো হচ্ছে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর, বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদফতর, কারা অধিদফতর ও ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্স।
বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, বাংলাদেশ সরকার রূপকল্প ২০২১’ এর যথাযথ বাস্তবায়নে একটি কার্যকর, দক্ষ এবং গতিশীল প্রশাসনিক ব্যবস্থা জরুরি। ২০১২ সালের ১৮ অক্টোবর অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে কৗশলপত্র চূড়ান্তভাবে অনুমোদিত হয়। এ প্রেক্ষাপটে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিতকরণ এবং প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য মূলত কর্মসম্পাদন ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করা হয়।’ তিনি বলেন, এই চুক্তির মাধ্যমে মূলত মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমকে পদ্ধতি নির্ভর থেকে ফলাফল নির্ভর করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতে সরকারি কর্মসম্পাদনের নিরপেক্ষ ও নৈর্ব্যক্তিক মূল্যায়ন করা সম্ভব হবে ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।