পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : এক কলেজ ছাত্রকে ধরে নিয়ে মারধরের অভিযোগে ‘নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ’ আইনে চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থানার ওসিসহ ৭ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা নিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। চট্টগ্রামের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শিপলু কুমার দে গতকাল (সোমবার) এ আদেশ দেন।
গত ১৮ মে চট্টগ্রাম কলেজের অর্থনীতি বিভাগের সম্মান প্রথম বর্ষের ছাত্র মোঃ আনোয়ার হোসেন (২০) আদালতে ৭ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে নির্যাতনের এ অভিযোগ করেন। তিনি লোহাগাড়ার মৃত সিদ্দিক আহমদের ছেলে। অভিযুক্তরা হলেন, লোহাগাড়া থানার ওসি মোঃ শাহজাহান, এসআই ফখরুল ইসলাম, হেলাল খান, মোরশেদ আলম, নাছির উদ্দিন রাসেল, সোলাইমান পাটোয়ারী, মোঃ রুবেল।
বাদীর আইনজীবী উপল কান্তি নাথ বলেন, আদালত ৭ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে করা অভিযোগটি নিয়মিত মামলা হিসেবে গ্রহণ করতে চট্টগ্রামের পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন। এর আগে বাদীর অভিযোগের পর আনোয়ারের স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে প্রতিবেদন দাখিল করতে চট্টগ্রামের সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দিয়েছিল আদালত। আইনজীবী উপল কান্তি নাথ বলেন, সিভিল সার্জন এবং চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধানের প্রতিবেদন পাওয়ার পর আদালত গতকাল এ আদেশ দিয়েছেন।
মামলার অভিযোগে জানা যায়, গত ১২ মে দুপুরে সাদা পোশাকে এসআই ফখরুল ইসলামের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাদের বাড়িতে যায়। এসময় তারা আনোয়ারের ভাবি মায়মুনা বেগম ও আনোয়ারকে মারধর করে। পরে আনোয়ারকে থানায় নিয়ে যায়। থানায় আনোয়ারকে সেদিন বিকাল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত আটকে রেখে মারধর করে পুলিশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।