Inqilab Logo

শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

ধ্বংসের রাজনীতি পরিহার করে নির্বাচনে অংশ নিন

খালেদা জিয়ার প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

| প্রকাশের সময় : ১৭ জুন, ২০১৭, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : সুস্থ রাজনীতিতে ফিরে আসার জন্য বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি আহŸান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, হত্যা, লুটপাট ও দুর্নীতির রাজনীতি বাদ দিয়ে আগামী নির্বাচনে অংশ নিন। তিনি বলেন, আমরা চাই গণতন্ত্রের ধারা অব্যাহত থাকুক। আমরা চাই তারা (বিএনপি) পুনরায় নির্বাচন থেকে সরে যাওয়ার মতো ভুল না করুক। বরং আমরা চাই তারা নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করবে এবং জনগণ বিচার করবে কারা ক্ষমতায় আসবে।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্টকহোমে সিটি কনফারেন্স সেন্টারে প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেয়া এক সংবর্ধনায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
শেখ হাসিনা বলেন, খালেদা জিয়া দেশের কোন উন্নয়নে স্বস্তিবোধ করেন না এবং তিনি সর্বদা দেশের ধ্বংস দেখতে চান, উন্নয়ন নয়। বাংলাদেশ খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে খালেদা জিয়ার এই মন্তব্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ খারাপ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে না বরং যারা এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করেছে ও যারা মামলার মুখোমুখী হতে ভয় পায় এবং দেড়শ’বার রিট দাখিল সত্তে¡ও উচ্চ আদালতে মামলায় হেরেছে তাদেরই দুর্দিন যাচ্ছে।
তিনি বলেন, দেশের মানুষ যখন ভালো থাকেন বিএনপি নেতা তখন স্বস্তি অনুভব করেন না। তারা স্বস্তি অনুভব করেন যখন তারা লোকদের হত্যা করেন এবং দেশের সম্পদ ধ্বংস করেন। যখন বিএনপি ক্ষমতায় ছিল তখন হাওয়া ভবন খুলে জনসাধারণের অর্থ লুট করেছে এবং অবাধে দুর্নীতি করেছে। খালেদা জিয়া শুধু লুট ও কমিশন নেয়া জানে এবং তারা কেবলমাত্র জানে কিভাবে সম্পদ ধ্বংস করতে হয়।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকান্ডের সঙ্গে আবারও জিয়াউর রহমানের সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, বিএনপি নেতারা ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা এবং ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালানের সঙ্গে যুক্ত। তারা আমার জীবন নাশের কয়েকবার চেষ্টা করেছে, কিন্তু আমি রাজনীতি, দেশ এবং জনগণের স্বার্থে এই ঘটনাগুলো ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করেছি।
২০১৩-১৪ ও ১৫ সালে বিএনপি-জামায়াত হত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি হত্যা ছাড়া অন্য কিছুই বুঝে না এবং ধ্বংসের বাইরে কোন কিছুই জানে না। দেশবাসীর ওপর বিএনপি যে নির্যাতন চালিয়েছে, জনগণ তা ভুলবে না। দেশের উন্নয়নের পাশাপাশি জনগণের সামনে বিএনপির সন্ত্রাসী কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য তিনি প্রবাসী বাংলাদেশীদের প্রতি আহŸান জানান।
তিনি বলেন, জনগণকে অবহিত করতে হবে যে বিএনপি একটি জঙ্গি ও সন্ত্রাসী সংগঠন এবং তারা মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে। জনগণের সামনে তাদের চরিত্রকে উন্মোচিত করতে হবে।
জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরোধী সরকারের প্রচার কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদীরা দেশের কোথাও স্থান পাবে না। তিনি বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম এবং এই ধর্ম কখনো নিরীহ মানুষ হত্যার সমর্থন দেয় না। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ দমনে আমরা ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহণ করেছি।
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জঙ্গিবাদ বিরোধী অভিযানের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, অভিযানে যখন কোন জঙ্গি নিহত হয় বিএনপি চেয়ারপারসন মায়া কান্না করেন।
পদ্মা সেতু প্রকল্পের জন্য বিশ্বব্যাংকের তহবিল বন্ধে ভূমিকা রাখা এবং গ্রামীণ ব্যাংকের এমডি পদ হারানোর পরে ফোন করে হিলারী ক্লিনটনকে প্ররোচিত করা এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়কে তিনবার হুমকি দেয়ার জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনুসের প্রতি তীব্র নিন্দা জানান শেখ হাসিনা
গত আট বছরে দেশের উন্নয়নের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মোবাইল ফোন এবং ল্যাপটপ এখন সাধারণ মানুষের হাতে হাতে এবং তারা দেশব্যাপী কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সেবা গ্রহণ করছে। তিনি বলেন, বিএনটি-জামায়াত শাসনকালে বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল কম। তারা জনগণকে বিদ্যুতের খাম্বা দিয়েছে। বিদ্যুত দিতে পারেনি।
শেখ হাসিনা বলেন, বিএনপি-জামায়াত সাহায্য তহবিল লুট করেছে, তারা জনগণকে দরিদ্র রাখতে চেয়েছে এবং তারা দেশকে দুর্দশাগ্রস্ত ও মানুষের মৃতদেহ দেখিয়ে আরো বিদেশী সাহায্য নিয়ে আসতে চেয়েছে। তিনি বলেন, অপরদিকে আওয়ামী লীগের নীতি হলো দেশকে নিজের পায়ে দাঁড় করানো, অন্যের কাছ থেকে ভিক্ষা গ্রহণ নয়। আমরা মর্যাদার সঙ্গে বাস করবো। তিনি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের পাশাপাশি বিভিন্ন আন্দোলনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের অবদানের কথা তুলে ধরেন। তিনি সুইডিশ রাজা ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা সফল হয়েছে বলে উল্লেখ করেন।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ-সুইডেন একসঙ্গে কাজ করবে
বাংলাদেশ ও সুইডেন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই এবং সহযোগিতার নতুন ক্ষেত্র হিসেবে জ্বালানি নিরাপত্তা, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, ব্যবসা এবং নগর উন্নয়নে একযোগে কাজ করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং সুইডিশ প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন লোফভেনের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দুই দেশের মধ্যে এ মতৈক্য হয়।
সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র সচিব মো. শহীদুল হক এবং প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। সুইডেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম সারোয়ার এবং প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব মো. নজরুল ইসলাম এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এটাই বাংলাদেশের কোন সরকার বা রাষ্ট্র প্রধানের সুইডেনে প্রথম দ্বিপাক্ষিক সরকারি সফর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই দ্বিপাক্ষিক সফরের মধ্যদিয়ে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়েছে।
তিনি সুইডেনের প্রধানমন্ত্রীকে উদ্বৃত করে বলেন, সুইডিশ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এই সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কের দুুয়ারও উন্মোচিত হয়েছে।
শহীদুল হক বলেন, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একযোগে কাজ করার বিষয়ে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছেন। তিনি বলেন, দুই নেতা বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলাপ-অলোচনা করেন এবং দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার জন্য জ্বালানি নিরাপত্তা, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, ব্যবসা এবং নগর উন্নয়ন খাতকে চিহ্নিত করেন।
এই প্রসঙ্গে সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন লোফভেন শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করেন কিভাবে এই স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশটি বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে সহযোগিতা করতে পারে। স্ইুডেনের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের বিষয়ে সহযোগিতা করতে আগ্রহ প্রকাশ করেন এবং এক্ষেত্রে তাদের বেসরকারি খাতের ভূমিকাও তুলে ধরেন।
সুইডিশ প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক্ষেত্রে এ দু’টি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য স¤প্রসারণের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, বর্তমানে দুই দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য অনেকটাই বাংলাদেশের অনুকূলে রয়েছে।
লোফভেন বলেন, সুইডেন বর্তমানে অনেক উন্নয়নশীল দেশেই স্মার্ট সিটি প্রতিষ্ঠার বিষয়ে সহযোগিতা করছে।
বাংলাদেশে কিভাবে ‘স্মার্ট সিটি’ প্রতিষ্ঠায় সুইডেন সহযোগিতা করতে পারে সে বিষয়েও সুইডেনের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করেন।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ৪ ফেব্রæয়ারি ইউরোপের অনেক দেশের আগেই স্বাধীন বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি প্রদান করায় সুইডেনকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, সুইডেন সবসময়ই বাংলাদেশকে সহযোগিতা প্রদান করে আসছে।
দেশের উন্নয়নের তথ্য তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ গত অর্থবছরে ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। তিনি এ সময় তৈরি পোশাক খাতসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন।
অর্থনৈতিক উন্নয়নের অংশ হিসেবে দেশের শিল্পায়নে সরকারের উদ্যোগে সারাদেশে একশ’ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গও এ সময় উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
২০৩০ উন্নয়ন এজেন্ডার বিষয়ে সুইডেনকে মুখ্য ভূমিকা পালনকারি দেশ হিসেবে উলে­খ করে শহীদুল হক বলেন, সুইডেন ২০৩০ উন্নয়ন এজেন্ডা বাস্তবায়নে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে সহযোগিতা করতে চায়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশকে তাঁরা একটি সম্ভাবনাময় দেশ হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
২০১৪ সালে সুইডেনের সঙ্গে জাতিসংঘের বৈশ্বিক চুক্তি অনুযায়ী সুইডেন শিল্প প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সম্পর্ক জোরদার করার বিষয়ে এবং শিল্প প্রতিষ্ঠানের ধরন পরিবর্তনের বিষয়ে একটি নতুন ধারণার সূচনা করে, লোফভেন বলেন, পুরাতন ধ্যান-ধারণা বদলে শিল্পোৎপাদনের সম্পর্কে নতুনভাবে এগিয়ে নিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘শ্রমিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি জরুরি। তারা এ বিষয়ে কয়েকটি দেশকে প্রকল্প হিসেবে গ্রহণ করে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে কাজ করতে চান।
প্রধানমন্ত্রী ‘রেডিমেড গার্মেন্টস ট্রাইপারটাইট কনসালটেটিভ কাউন্সিল’কে সহযোগিতার ঘোষণাকে এ সংক্রান্ত বৈশ্বিক চুক্তির আওতায় একটি নবতর অঙ্গীকার হিসেবে উল্লেখ করে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এ বিষয়ে সুইডিশ সরকার কারিগরি সহায়তা প্রদানে আগ্রহী এবং বাংলাদেশ সরকারও তাদের প্রস্তাব সাদরেই গ্রহণ করেছে।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এএইচ মাহমুদ আলী, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব সুরাইয়া বেগম, পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক, শ্রম সচিব মিকাইল সিপার, সুইডেনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত গোলাম সারোয়ার এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিআইডিএ) নির্বাহী চেয়ারম্যান কাজী আমিনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এরআগে, দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী এক একান্ত বৈঠকেও মিলিত হন বলে পররাষ্ট্র সচিব জানান।
আজ দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী
সিলেট অফিস জানায়, আজ শনিবার দেশে ফিরছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল শুক্রবার এমন তথ্য জানিয়েছেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদ উদ্দিন আহমেদ। তিনি জানান, তিন দিনের সরকারি সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেট হয়ে ঢাকা যাবেন। আজ শনিবার সকাল ৯টা ২৫ মিনিটে সিলেট এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছার কথা রয়েছে। তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী দেশে ফেরার পথে সিলেটে এক ঘন্টা যাত্রাবিরতি করবেন। এখানে সিলেট আওয়ামী লীগের সিনিয়র কয়েকজন নেতার সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে পারেন প্রধানমন্ত্রী।’
প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ১০ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট ঢাকার হজরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। পরে বাংলাদেশ সময় রাতে লন্ডনে পৌঁছান তিনি। সেখানে ব্রিটেনের সংসদ সদস্য পদে সদ্য পুনর্র্নিবাচিত ভাগ্নি টিউলিপ সিদ্দিকসহ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটান। একদিন যাত্রাবিরতির পর বুধবার স্থানীয় সময় রাতে সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী।

 



 

Show all comments
  • Mijanur Rahman ১৭ জুন, ২০১৭, ১১:০২ এএম says : 0
    অবশ্যই নিবে। তবে নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য যা করণীয় রাস্ট্রের দায়িত্ববান ব্যক্তি হিসাবে তা করে জনগনের ভোটের ব্যবস্থা নিশ্চিত করবেন ।
    Total Reply(0) Reply
  • Niloy Ahmed ১৭ জুন, ২০১৭, ১১:০৩ এএম says : 0
    নিরপেক্ষ নির্বাচন দেন।আমার মনে হয় আওয়ামীলীগ ২০ আসনের বেশি পাবেনা।
    Total Reply(0) Reply
  • Muzahidul Islam ১৭ জুন, ২০১৭, ১১:০৪ এএম says : 0
    Madam apone sujog dely BNP asbe...!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: রাজনীতি

২৩ ডিসেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ