প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
জন হিলকোট পরিচালিত অ্যাকশন ফিল্ম ‘ট্রিপল নাইন’। ‘ললেস’ (২০১২), ‘দ্য রোড’ (২০০৯), ‘দ্য প্রপোজিশন’ (২০০৫), ‘টু হ্যাভ অ্যান্ড টু হোল্ড’ (১৯৯৬) এবং ‘গোস্ট ... অফ দ্য সিভিল ডেড’ (১৯৮৮) হিলকোট পরিচালিত অন্যান্য চলচ্চিত্র।
মাইকেল অ্যাটউড (চিওয়েটেল এজিওফর) একজন প্রাক্তন স্পেশাল ফোর্সেস সদস্য। সে পুলিশ বাহিনীর মধ্যে এক অশুভ চক্রের নেতা। তার দলে আছে দুর্নীতিগ্রস্ত কয়েকজন পুলিশ সদস্য। তারা প্রধানত ব্যাংক ডাকাতি করে একেবারে পেশাদার কৌশলে। তারা যে এই ডাকাতি করছে তা প্রমাণ করা খুবই কঠিন। ডাকাতি করলেও আসলে তারা এক রুশ-ইজরায়েলি মাফিয়া চক্রের কাছে দায়বদ্ধ। এই মাফিয়া চক্রই তাদের ব্ল্যাকমেইল করে ব্যাংক ডাকাতিতে বাধ্য করে চলেছে। এই মাফিয়া দলের প্রধান ইরিনা ভøাসলভ (কেইট উইন্সলেট)। এবার তাদের দায়িত্ব দেয়া হয় একটি সরকারি অফিস থেকে গোপন কিছু দলিল সরাবার। এসব দলিলে ইরিনার স্বামীর অপরাধের প্রমাণ রয়েছে। মাইকেল নতুন করে এই ডাকাতির পরিকল্পনা সাজায়। পরিকল্পনা অনুযায়ী একজন পুলিশ সদস্যকে অন্য এলাকায় হত্যা করা হবে, যাকে পুলিশ কোডে ‘ট্রিপল নাইন’ বলা হয়। ‘ট্রিপল নাইন’ হলে সব পুলিশ সেই এলাকায় মনোযোগ দেবে এমনই ধারণা করা হয়। শিকার হিসেবে বেছে নেয়া হয় নতুন রিক্রুট ক্রিস অ্যালেনকে। ক্রিসের পার্টনার যে অপরাধী পুলিশ দলের সদস্য সেই ক্রিসকে হত্যার কাজটি করবে বলে ঠিক হয়। কিন্তু পরিকল্পনা মত কাজ করতে ব্যর্থ হয় সেই সদস্য। সে নিজেই স্থানীয় গ্যাঙের হাতে মারাত্মকভাব আহত হয়, আরেক পুলিশ সদস্য নিহত হয়। এদিকে ক্রিসের চাচা সার্জেন্ট জেফরি অ্যালেনকে ডাকাতির তদন্তের ভার দেয়া হয়েছে। ভুলক্রমে সে জানতে পারে ক্রিস নিহত হয়েছে। এগিয়ে যায় সে সেই এলাকায়। অনেক গোপন বিষয় স্পষ্ট হতে শুরু করে তার সামনে।
গ্রন্থনা : মোহাম্মদ শাহ আলম
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।