পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : মহানবী মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি কোন সাওম পালনকারী (রোযাদার)কে ইফতার করাবে তার জন্য রয়েছে সাওম পালনকারীর সমান সওয়াব। এতে সাওম পালনকারীর সওয়াব কোনরূপ কম হয় না। (তিরমিযী-৮০৪)
বিশ্বের প্রায় সব মুসলিমই সাহারী গ্রহণ করেন আপন আপন গৃহে। কিন্তু কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ত থাকায় তাদের অধিকাংশকেই ইফতার করতে হয় নিজ গৃহ থেকে দূরে। যারা এসব রোযাদারকে ইফতার করান তারাই পান রোযাদারের সমান সওয়াব। তবে রোযাদারের সওয়াব একটুও কমে না। আল্লাহর নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, যে কোন রোযাদারকে সামান্য দুধ পান করিয়ে বা এক ঢোক পানি পান করিয়ে ইফতার করাবে সেই একই ফজিলত অর্জন করবে।
মানুষকে ইফতার করানোর ফজিলত সম্পর্কে আমরা অবগত হলাম। সেই ফজিলত অর্জনের জন্য পৃথিবীর নানা প্রান্তের মানুষ রোযাদারকে ইফতার করিয়ে থাকেন। এরূপ একটি ইফতার আয়োজন আমরা দেখতে পাই ইরাকের রাজধানী বাগদাদের সুন্নী অধ্যুষিত এলাকায়। স্থানীয় ফিরদাউস মসজিদে প্রতিদিন থরে থরে সাজানো থাকে ইফতার সামগ্রী। আর রোযাদাররা ইফতার করেন তাদের পছন্দ মতো ইফতার সামগ্রী দিয়ে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।