পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : ঘূর্ণিঝড় মোরর প্রভাবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে সারা দেশে সব ধরনের নৌচলাচল বন্ধ ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডবিøউটিএ)। গতকাল সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে বিআইডবিøউটিএর যুগ্ম পরিচালক জয়নাল আবেদিন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। এর আগে দুপরে শুধু দূরপাল্লার লঞ্চ চলাচল বন্ধ করা হয়েছে বলে জানান তিনি। উপকূলীয় এলাকায় দুর্যোগপূর্ণ অবস্থা থাকায় ভোলা, পটুয়াখালী ও বরিশাল অঞ্চলে লঞ্চ চলাচল বন্ধ করা হয়েছে। শুধু চাঁদপুর ও কাছের নৌ পথে লঞ্চ চলাচল করতে পারবে। খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম অঞ্চলসমূহের নদীবন্দরগুলোকে দুই নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব অঞ্চলের উপর দিয়ে ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে দমকা বা ঝড়োহাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার মধ্যরাতে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় মোরা মঙ্গলবার ভোরে চট্টগ্রাম উপকূলে আঘাত হানতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সকালে আরও উত্তর দিকে সরে বাংলাদেশ উপকূলের ৪০০ কিলোমিটারের মধ্যে চলে আসায় চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে উপকূলীয় জেলা নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী, চাঁদপুর এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরগুলোর জন্য একই বিপদ সংকত রয়েছে। এছাড়া পায়রা ও মংলা বন্দর, ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং অদূরবর্তী দ্বিপ ও চরগুলোতে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।