পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সুপ্রিম কোর্টের সামনে থেকে গ্রিক দেবীর মূর্র্তি অপসারণের প্রতিবাদে জোর করে হাইকোর্টে প্রবেশের চেষ্টাকালে গ্রেফতারকৃত চারজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। গতকাল শনিবার ঢাকা মহানগর হাকিম সত্যব্রত্য শিকদার আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আসামিরা হলো, ছাত্র ইউনিয়ন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক লিটন নন্দী, ছাত্র ইউনিয়ন ঢাকা কলেজ শাখার সভাপতি মোর্শেদ হালিম, কর্মী জয় ও উদীচীর আরিফুর। এর আগে, চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ১৪০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। পুলিশ বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় শুক্রবার রাতে পেনাল কোডের ১৪৭, ১৪৮, ১৪৯, ১৮৬, ৩৩২, ৩৩৩, ৩৫৩, ৩০৭ ও ৪২৭ ধারায় মামলাটি দায়ের করে। এই ধারাগুলোর মধ্যে ৩০৭ ধারায় আসামীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগও আনা হয়েছে। এ ধারায় মামলা অ-জামিনযোগ্য।
আদালত সূত্র জানায়, শাহাবাগ থানায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে চার আসামীকে শাহাবাগ থানা পুলিশ আদালতে হাজির করে। এসময় মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত গ্রেফতারকৃত ৪ আসামিকে কারাগারে রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। এসময় আসামিদের আইনজীবীরা আদালতে জামিন শুনানির জন্য রবিবার দিন ধার্য করার আবেদন করেন। আদালত আসামিদের জামিন শুনানির জন্য রবিবার দিন ধার্য করেন।
বিভিন্ন ইসলামী দল ও ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের দাবির প্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণ থেকে গ্রিক দেবীর মূর্তি অপসারণ করা হয়। এর প্রতিবাদে গত শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এসময় তারা মিছিল নিয়ে ঢাবি ক্যাম্পাসের রাজু ভাস্কর্য থেকে হাইকোর্টের মাজার গেটের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে পুলিশি বাধার মুখে পড়ে। ব্যারিকেড ভেঙে মিছিল সামনে এগুতে চাইলে পুলিশ জলকামান ও কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে তাদেরকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। পুলিশি বাধার মুখে মাজার গেট পার হওয়ার চেষ্টকালে লিটন নন্দী ও আরিফুরসহ চার জনকে আটক করে পুলিশ। ###
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।