Inqilab Logo

বুধবার ২০ নভেম্বর ২০২৪, ০৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

বনানীর ধর্ষণ মামলা

| প্রকাশের সময় : ২৪ মে, ২০১৭, ১২:০০ এএম


ডিসি, ওসিসহ ৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিরদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ
স্টাফ রিপোর্টার : বনানীর  হোটেল পরিদর্শন শেষে বেরিয়ে আসছেন ধর্ষণ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা বনানীতে দুই তরুণীকে ধর্ষণ ঘটনার মামলা দেরিতে গ্রহণ এবং তদারকিতে অবহেলার অভিযোগে ঘটনার সময় গুলশান জোনের ভারপ্রাপ্ত উপ-কমিশনার, বনানী থানার ওসিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ করেছে তদন্ত কমিটি। অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা হলে, ঘটনার সময় গুলশান জোনের ভারপপ্রাপ্ত উপকমিশনার মানস কুমার পোদ্দার, বনানী থানার ওসি ফরমান আলী এবং একই থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) আব্দুল মতিন। তাদের বিরুদ্ধে অসদাচরণ, দেরিতে মামলার এজাহার গ্রহণ এবং তদারকিতে অবহেলার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এসব তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল সোমবার ডিএমপি কমিশনারের হাতে এ তদন্ত প্রতিবেদন তুলে দেন তদন্ত কমিটির প্রধান এডিশনাল কমিশনার মিজানুর রহমান। পুলিশের ‘গাফিলতি’ বিষয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দুই তরুণীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা নিতে বনানী থানা পুলিশের কর্তব্য পালনে কোনও গাফিলতি ছিল কিনা, তা জানতে ডিএমপি ওই তদন্ত কমিটি গঠন করে।
এই তদন্ত প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের কাছে অবহেলার বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়।
প্রসঙ্গত, রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণের শিকার দুই শিক্ষার্থীর একজন বনানী থানায় মামলা করতে গেলে থানা পুলিশ গড়িমসি করে এবং ৪৮ ঘণ্টা পর গত ৬ মে মামলাটি নেয় বলে অভিযোগ ওঠায় ওই তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
এ ঘটনা মামলার আসামি সাফাত আহমদ, নাঈম আশরাফ, সাদমান সাকিফ, সাফাতের গাড়িচালক বিল্াল ও দেহরক্ষী রহমত আলী ওরফে আবুল কালাম আজাদকে ইতোমধ্যে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: ধর্ষণ


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ