পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার ঃ যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী বলেছেন- আজ থেকে ৩৬ বছর আগে বাংলাদেশের ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে স্বদেশে ফিরেছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা। তাঁর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ভেতর দিয়ে যে দীর্ঘ গণআন্দোলন শুরু হয়েছিল তার ফলেই সামরিক শাসনের শৃঙ্খলা বন্দী দেশের মানুষ ফিরে পেয়েছে ভাত ও ভোটের অধিকার। গণতন্ত্রকে শক্তিশালী ভিতের ওপর দাঁড় করিয়ে তাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা। তিনি আরো বলেন- বেগম জিয়া বলেছেন ক্ষমতায় গেলে তাঁরা সংবিধান সংশোধন করে দুই কক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট ব্যবস্থা চালু করবেন। সংবিধান লঙ্ঘন বা নিজেদের সুবিধামত সংশোধন করা বিএনপির পুরোনো ঐতিহ্য। বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য বা ভারত নয়, ভৌগোলিক আয়তনের দিক বিবেচনায় একটি ছোট রাষ্ট্র। কোন প্রদেশ নেই। তাই ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক বাস্তবতায় এ ধরণের পার্লামেন্টের কোনো যৌক্তিকতাই নেই। অন্য কোন পক্ষকে খুশি করতেই বিএনপি এই নতুন ষড়যন্ত্রের জাল বুনতে শুরু করেছে।
গতকাল সকালে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তনে যুবলীগের আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ভিত্তিক সংবাদচিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভার আয়োজন করে যুবলীগ।
ওমর ফারুক চৌধুরী আরো বলেন, রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা দেশকে দারিদ্রমুক্ত করে উন্নয়নের এমন এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন পৃথিবীর সামনে, যার স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘ থেকে বিশ্বব্যাংক, নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্তা সেনসহ বিশ্বের খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদেরা। বাংলাদেশের উন্নয়ন আজ বিশ্বের বিস্ময় বলে অভিনন্দিত হচ্ছে সর্বত্র। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই আজ আমরা আত্মমর্যাদা সম্পন্ন জাতি।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন, যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশীদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, এটিএন বাংলার নির্বাহী সম্পাদক জ,ই মামুন, বৈশাখী টেলিভিশনের চীফ নিউজ এডিটর সাইফুল ইসলাম, চিত্র নায়িকা অঞ্জনা সুলতানা, প্রেসিডিয়াম সদস্য শহীদ সেরনিয়াবাত, ফারুক হোসেন, আতাউর রহমান, শাহজাহান ভূইয়া মাখন, আনোয়ারুল ইসলাম, যুগ্ম-সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, সুব্রত পাল, সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম, আসাদুল হক আসাদ, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য কাজী আনিসুর রহমান, মিজানুল ইসলাম মিজু, সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, ইকবাল মাহমুদ বাবলু, শ্যামল কুমার রায়, কার্যনির্বাহী সদস্য রওশন জামির রানা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তর সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন, ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজা প্রমুখ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।