পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) উপজেলা সংবাদদাতা ঃ ঘণ ঘণ বর্ষণের সাথে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে ৫৫/৬০টি ঘরবাড়ি, ফসলী জমি, বাঁশ-ঝাড়সহ শতাধিক একর জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। বিশেষ করে উপজেলার হরিপুর, চন্ডিপুর ও কাপাসিয়াা ইউনিয়নের চরাঞ্চলে বিভিন্ন জায়গায় তীব্র ভাঙন দেখা দিয়েছে।
ভাঙন কবলিত এলাকাগুলো হচ্ছে চন্ডিপুর ইউনিয়নের উজান বোচাগাড়ী, উজান বুড়াইল, বোচাগাড়ী, হরিপুর ইউনিয়নের হরিপুর খেয়াঘাট, চর হরিপুর ও কাপাসিয়া ইউনিয়নের কেরানীর চর, ফকিরের চর, কালাই সোতার চর। ভাঙনের শিকার পরিবারগুলো ভিটেমাটি, জমিজমা হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে মানবেতর জীবন-যাপন করছে। চন্ডিপুর ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রাশিদুল ইসলাম জানান ঘণ ঘণ বর্ষণ ও তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেয়ে স্রোতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। এ পর্যন্ত তার ইউনিয়নে ২৫/২৬ টি ঘরবাড়ি বিলীন হয়েছে বলে তিনি জানান।
কাপাসিয়াা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জালাল উদ্দিন সরকার জানান, তার ইউনিয়নের কেরানীর চর, ফকিরের চর ও কালাইসোতার চরে ভাঙন দেখা দেয়ায় ১৫/১৬টি ঘরবাড়ি বিলীন হয়েছে। হরিপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাফিউল ইসলাম জিমি জানান, হরিপুর খেয়াঘাট ও চর হরিপুরে নদী ভাঙনে ১২/১৩ টি পরিবারের বসতবাড়ি, জমিজমা বিলীন হয়েছে। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।