পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : চলতি বছর বাংলাদেশে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) ঋণ সহায়তা প্রায় দ্বিগুণ হবে বলে জানিয়েছেন এডিবির দক্ষিণ এশীয় বিভাগের মহাপরিচালক হান কিম। তিনি বলেছেন, ভবিষ্যতে বাংলাদেশ ৮ শতাংশ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে। তবে এজন্য উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতাও বাড়াতে হবে।
রোববার এডিবির বোর্ড অব গর্ভনর্সের ৫০তম বার্ষিক সভায় এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। ব্রিফিংয়ে এডিবির দক্ষিণ এশীয় বিভাগের উপ-মহাপরিচালক দিয়েশ সরণ সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। ২০১৬ সালে বাংলাদেশের ১০ প্রকল্পে ১১০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করে এডিবি। এ বছর তা ২০০ কোটি ডলার হতে পারে বলে জানান হান কিম। তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন উদীয়মান। নীতি প্রণয়ন ও উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশটি সঠিক পথে আছে। তবে আরও সামনে এগোতে হলে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে হবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ অনেকের তুলনায় ব্যতিক্রম। এর অর্থনীতির আকার দ্রæত বাড়ছে। বাংলাদেশ প্রকৃত অর্থেই উদীয়মান অর্থনীতির দেশ।
দিয়েশ সরণ বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় এডিবির ঋণ বৃদ্ধির বড় উপকারভোগী বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। বাংলাদেশে এখন একক প্রকল্পে বড় অংকের ঋণ দিচ্ছে। এ বছর বিদ্যুতের একটি প্রকল্পে ৬৫ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে এডিবি
এদিকে বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় দিনে ২০১৬ সালের উন্নয়ন ফলপ্রসূতা পর্যালোচনা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এতে বলা হয়, ২০১৩ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত চার বছর সময়ে উন্নয়ন ও কার্যকারিতার অধিকাংশ লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যাংকটি সক্ষম হয়েছে। প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে, উন্নয়ন ফলাফল এবং কার্যপ্রণালি ও সাংগঠনিক কার্যকারিতার বেলায় ৬২ শতাংশ লক্ষ্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক পূরণ করতে পেরেছে। অন্যদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের তীব্রতা হ্রাস এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ জ্বালানি প্রকল্পগুলোর বেলায় ২০১৬ সালের লক্ষ্য পূরণে এডিবির অর্জন শতভাগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।