পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা-সিলেট বাণিজ্যিক করিডরের নির্মাণকাজের জন্য এক দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলারের মাল্টিট্রান্স ফিন্যান্সিং সুবিধা (এমএফএফ) অনুমোদন করেছে উন্নয়ন সংস্থা এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। করিডর নির্মাণকাজে গতিশীলতা, সড়ক-মহাসড়কের নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক বাণিজ্যের উন্নতির জন্য বাংলাদেশকে এ ঋণ দিচ্ছে সংস্থাটি।
গত শুক্রবার ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় এডিবির সদর দফতরে সংস্থাটির বোর্ড সভায় এ ঋণপ্রস্তাব অনুমোদন দেয়া হয়। এডিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা ও সিলেট করিডর প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে নতুন একটি আঞ্চলিক বাণিজ্য রুট চালু হবে, যা চট্টগ্রাম বন্দরকে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোর সঙ্গে আখাউড়া, শেওলা এবং তামাবিলের তিনটি স্থলবন্দরের মাধ্যমে এবং সেখান থেকে ভুটান ও মিয়ানমার পর্যন্ত সংযুক্ত করবে।
প্রকল্পের আওতায় চার আন্তর্জাতিক করিডরে সংযুক্ত হতে বিশাল অবকাঠামো নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক, বিমসটেক করিডর, সার্ক করিডরসহ আঞ্চলিক সড়ক নেটওয়ার্কে সংযুক্ত হতে ‘সাসেক ঢাকা ও সিলেট করিডর সড়ক উন্নয়ন’ নামের এ প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকল্পটির কাজ শেষ করার পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ সরকারের।
এতে আরও বলা হয়, ঢাকা ও সিলেট করিডর প্রকল্পটি চারটি ভাগে বাস্তবায়ন করা হবে। প্রথম পর্যায়ে ঢাকা ও সিলেট করিডরের দুই লেন থেকে চার লেনে উন্নীত করা হবে। ঢাকা ও সিলেট করিডর বরাবর প্রায় ২১০ কিলোমিটার প্রশস্তকরণের কাজ করা হবে।
ধীরগতিতে চলাচল করা যানবাহনের জন্য কয়েকটি লেনসহ আলাদা সড়ক নির্মাণ করা হবে। যার সঙ্গে থাকবে ৬০ কিলোমিটার ফুটপাত, ২৬টি ফুটওভার ব্রিজ এবং ১৩টি ওভারপাস।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।