Inqilab Logo

শনিবার ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৭ কার্তিক ১৪৩১, ২৯ রবিউস সানী ১৪৪৬ হিজরি

আনফরগেটেবল

| প্রকাশের সময় : ১ মে, ২০১৭, ১২:০০ এএম

ডিনিস ডি নোভি পরিচালিত ও প্রযোজিত থ্রিলার ফিল্ম ‘আনফরগেটেবল’। এটি ডি নোভির পরিচালনায় প্রথম চলচ্চিত্র; তিনি ৪০টিরও বেশি সফল ও প্রশংসিত চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেছেন।
প্রাক্তন স্বামীর নতুন স্ত্রীর ওপর প্রতিশোধ নেয়ার গল্প ‘আনফরগেটেবল’।
একমাত্র কন্যা লিলি কনোভার (ইসাবেলা রাইস) আর স্বামী ডেভিড কনোভারকে (জিয়ফ স্টাল্টস) নিয়ে ছিল টেসার (ক্যাথরিন হাইগল) জগত। কিন্তু একসময় তার সুখের ঘরে আগুন লাগে। ডেভিডের সঙ্গে তার ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আদালত ইসাবেলাকে তার বাবার সঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত দেয়। বিবাহ বিচ্ছেদের প্রাথমিক ধাক্কা সামাল দিয়ে যখন টেসা স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টা করছে তখন সে জানতে পারে ডেভিড এই ধাক্কা সহজেই সামলে উঠেছে এবং নতুন করে জীবন শুরু করার উদ্যোগ নিয়েছে। জুলিয়া ব্যাঙ্কস (রোজারিও ডসন) নামে এক নারীর সঙ্গে তার সম্পর্ক হয়েছে এবং তাদের বাগদানও হয়ে গেছে। এই সম্পর্ক কোনোভাবেই মেনে উঠতে পারে না টেসা। অন্যদিকে জুলিয়ার জন্য ডেভিডের সঙ্গে বন্ধন নতুন জীবনের হাতছানি। তার ধারণা সে তার জন্য সঠিক মানুষটির সন্ধান পেয়েছে। সেই মানুষের স্ত্রী আর তার সন্তানের সতমায়ের ভূমিকা নেয়ার জন্য সে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কিন্তু ভাবতেও পারেনি কি বিপদে পড়তে যাচ্ছে সে। ডেভিড জুলিয়াকে টেসার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। প্রথমে টেসার আচরণ ছিল বন্ধুত্বপূর্ণ, কিন্তু ক্রমে তার ঈর্ষা, লালসা আর ক্রোধ তাকে গ্রাস করে। তার ধারণা তার জীবনের সব চুরি করে নিয়েছে জুলিয়া। যে কোনো মূল্যে সে তা ফেরত নেবে। আর সে জন্য সহিংস হতেই সে পিছপা হয় না। এর ফলে জুলিয়ার জীবন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আনফরগেটেবল

১ মে, ২০১৭
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ