পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
ইনকিলাব ডেস্ক : বর্তমানে দেশের ওষুধের চাহিদা পূরণ করে ইউরোপের ২৬টি দেশসহ বিশ্বের ১২৭টি রাষ্ট্রে ওষুধ রফতানি করছে দেশিয় প্রতিষ্ঠানগুলো। আর যেসব কোম্পানির ওষুধের চাহিদা রয়েছে এগুলোর মধ্যে বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, নোভারটিস লিমিটেড, টেকনো ড্রাগস, ইনসেপ্টা ফার্মা, রেনেটা লিমিটেড, এরিস্টো ফার্মা, অপসোনিন, বীকন ফার্মা, ওরিয়ন ফার্মা, এসিআই লিমিটেড, পপুলার ফার্মা, ইবনে সিনা, রেডিয়ান্ট, নভো হেলথ কেয়ার উল্লেখযোগ্য। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। উল্লেখ্য, এসব কোম্পানির মধ্যে বেক্সিমকো, স্কয়ার, রেনেটা, বীকন, ওরিয়ন, এসিআই ও ইবনে সিনা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, দেশে মোট ২৬৮টি অ্যালোপ্যাথিক, ২০৭টি আয়ুর্বেদিক, ৭৯টি হোমিওপ্যাথিক, ৩২টি হারবাল এবং ২৬৭টি ইউনানি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এর মধ্যে ৫৪টি ওষুধ কোম্পানি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে ১২৩টি দেশে মোট ৮৩৬ কোটি ৮১ লাখ টাকার ওষুধ রফতানি করেছে। জানা গেছে, ২০১১ সালে বিশ্বের ৮৭টি দেশে ৪২১ কোটি ২২ লাখ টাকার ওষুধ রফতানি হয়। পরের বছর রফতানি অর্থের পরিমাণ ৫৩৯ কোটি ৬২ লাখ টাকায় পৌঁছায়। ২০১৩ সালে অর্থের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০৩ কোটি ৬৭ লাখ টাকায়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৪ সালে ৯৫টি দেশে ৭১৩ কোটি ৯৮ লাখ টাকা ও ২০১৫ সালে ১০২টি দেশে ৭৩৭ কোটি ৯ লাখ টাকার ওষুধ রফতানি হয়েছে। -ওয়েবসাইট
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।