পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আহমদ আতিক : উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশ। আসছে চীনসহ বিভিন্ন দেশের বিপুল বিনিয়োগ। গার্মেন্টস-এর পর বাংলাদেশের ওষুধ এখন বিশ্বের শতাধিক দেশে রফতানি হচ্ছে। জিডিপি গ্রোথও ৭-এর উপরে। দেশব্যাপী চলছে অবকাঠামো উন্নয়নের ব্যাপক কর্মকান্ড। শান্তির দূত হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ সামরিক র্যাঙ্কিং-এও দ্রুত শীর্ষে উঠে আসছে। মহাকাশে নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের কাজ চলছে। সব মিলিয়ে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সক্রিয় সমগ্র জাতি।
কিন্তু গত কিছুদিনের জঙ্গিবিষয়ক ঘটনাবলী হঠাৎ করেই রাশ টেনে ধরতে চাচ্ছে দেশের উন্নয়নের। এরপরও থমকে নেই বাংলাদেশ। বিশ্বের নজর এখন ঢাকায়। ইইউ পার্লামেন্টর প্রতিনিধিদল ও ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধিদল ঢাকায়। আগামী মাসের ১ তারিখ থেকে ঢাকায় শুরু হচ্ছে ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ)১৩৬ তম আসর। ১১৫টি দেশের পার্লামেন্টের প্রতিনিধি এবং স্পীকাররা আসছেন ঢাকায়। বাংলাদেশের ইতিহাসে এ ধরনের আয়োজন এই প্রথম। এ সম্মেলনে একটি ইতিবাচক বাংলাদেশকে তুলে ধরবে বিশ্ব স¤প্রদায়ের কাছে। বাংলাদেশকে নিয়ে তাদের পূর্ব ধারণা এই একটি মাত্র ইভেন্টের মাধ্যমেই পরিবর্তন করার সুযোগ এখন দোরগোড়ায়। পজেটিভ বাংলাদেশকে মেলে ধরার এ সুযোগকে তাই সর্বাগ্রে কাজে লাগাতে হবে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট সবাই এখন ব্যস্ত আইপিইউ সম্মেলনের আয়োজনে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, সবকিছু ছাপিয়ে আইপিইউ সম্মেলন বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে যাবার প্রেরণা যোগাবে। বিশ্বের সামনে তুলে ধরবে এক পজিটিভ বাংলাদেশ। কারণ, বিশ্বের ফোকাস এখন বাংলাদেশে।
যুক্তরাজ্য-বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে। এ লক্ষ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে একটি চিঠি দিয়েছেন। চিঠিতে তিনি দুই দেশের সম্পর্ক আরও গভীর করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। গতকাল মঙ্গলবার সকালে সফররত ব্রিটিশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আন্ডার সেক্রেটারি স্যার সাইমন ম্যাকডোনাল্ড পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলীর সঙ্গে দেখা করে এ চিঠি হস্তান্তর করেন। পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় পররাষ্ট্র সচিব এম শহিদুল হক এবং স্যার ম্যাকডোনাল্ড প্রতিবছর কৌশলগত সংলাপ অনুষ্ঠানের বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেন।
ম্যাকডোনাল্ড সাংবাদিকদের বলেন, প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ-যুক্তরাজ্য কৌশলগত সংলাপ করতে যাচ্ছে। এটা কোনও ব্রিটিশ আন্ডার সেক্রেটারির প্রথম সফর। শুধু তাই নয়, দুই দেশের ৪৫ বছরের কূটনৈতিক সম্পর্কের প্রাক্কালে প্রথম এ সংলাপ অনুষ্ঠিত হচ্ছে। আমরা জানি, তোমরা শুল্কমুক্ত ও কোটামুক্ত বাজার সুবিধা চাও। আজ এ বিষয় নিয়ে আমরা আলোচনা করবো। আমি নিশ্চিত করতে চাই, আগের থেকে আরও গভীর ও ভালো সম্পর্ক আমরা চাই।
প্রসঙ্গত, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর যুক্তরাজ্য হচ্ছে বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির তৃতীয় বড় বাজার, যেখানে শুল্কমুক্ত সুবিধা পায় বাংলাদেশ।
এদিকে ঢাকার সাথে সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে তুরস্ক। দেশটির প্রধানমন্ত্রী বিনালি ইলদিরিম গত সোমবার রাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফোন করে সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে ঢাকার সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এসময় তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সিলেটে জঙ্গি হামলার তীব্র নিন্দা করেন এবং হতাহতদের প্রতি সমবেদনা জানান।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা পুনর্ব্যক্ত করে শেখ হাসিনাও এসময় বলেন, ধর্মের নামে কিছু বিভ্রান্ত লোক ইসলামের সুনাম ক্ষুণœœ করছে। তারা ধর্মের নামে ইসলামিক সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে ধ্বংস করছে। শেখ হাসিনা সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের জন্য তুরস্কের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান।
অন্যদিকে আর কয়েকদিনের মধ্যেই বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে এ যাবতকালের সর্ববৃহৎ আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানের। আগামী মাসের ১ তারিখ থেকে ঢাকায় শুরু হবে ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের ১৩৬ তম আসর। ১৩০টি দেশের পার্লামেন্টের প্রতিনিধি এবং স্পীকাররা এসময় আসবেন ঢাকায়। আগামী ১ এপ্রিল জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা শেখ হাসিনা বিশ্বের সবচেয়ে বড় সংসদীয় ফোরাম ইন্টার-পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) এ সম্মেলন উদ্বোধন করবেন। ৫ এপ্রিল পর্যন্ত সম্মেলনের বিভিন্ন অধিবেশন বসবে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে।
জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পীকার অ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বী মিয়া ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়ন (আইপিইউ) সম্মেলন সফল করতে সব ধরনের প্রস্তুতি চলছে জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ এই প্রথমবারের মতো এত বড় একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার তিনি বলেন, এ সম্মেলন বাংলাদেশের ভাবমর্যাদা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও উজ্জ্বল করবে।
আইপিইউ প্রেসিডেন্ট এবং বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ইনকিলাবকে বলেন, দেশকে নতুন উচ্চতায় নেবে আইপিইউ সম্মেলন। তিনি বলেন, এই সম্মেলনে বিশ্ব স¤প্রদায়ের কাছে একটি ইতিবাচক বাংলাদেশের পরিচিত হওয়ার সুযোগ থাকবে। পৃথিবীর নাগরিকদের সঙ্গে বাংলাদেশের নাগরিকদের সেতুবন্ধন রচনা হবে।
সাবের চৌধুরী বলেন, এটি হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক আয়োজন। পৃথিবীর ১৭০টি দেশের পার্লামেন্টের ৪৬ হাজার সদস্য ৬৫০ কোটি মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে আইপিইউ। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের কোনো প্রতিনিধি আইপিইউ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন।
তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত বিশ্বের ১৩৫টি দেশের পার্লামেন্টের ১৫০০ সদস্য ও সরকারী কর্মকর্তা এ সম্মেলনে যোগদান করছেন। এ প্রতিনিধিদের মধ্যে ৮০টি দেশের পার্লামেন্টের স্পীকার বা ডেপুটি স্পীকার নিজ নিজ দেশের নেতৃত্ব দেবেন। বেশ কিছু দেশ আছে, অতীতে আইপিইউ সম্মেলনে সে দেশের স্পীকার নেতৃত্ব দেননি। কিউবা এবং সুইডেনের স্পীকার সাধারণত আইপিইউ সম্মেলনে অংশ নেন না। কিন্তু এবার বাংলাদেশের সম্মেলনে তারা নিজ দেশের পার্লামেন্টের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন। এছাড়া এবারের সম্মেলনে প্রায় ২০০ জন নারী এমপি অংশ নেবেন। এছাড়া বিভিন্ন দেশের ২ শতাধিক সাংবাদিক ও পর্যবেক্ষক আসবেন।
সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, এ সম্মেলনে একটি ইতিবাচক বাংলাদেশকে তুলে ধরবে বিশ্ব স¤প্রদায়ের কাছে। বাংলাদেশকে নিয়ে তাদের পূর্ব ধারণা এই একটি মাত্র ইভেন্টের মাধ্যমেই পরিবর্তন করে দিতে পারি। তা ছাড়া এ সম্মেলনে যারা যোগ দিচ্ছেন, তারা জনগণের প্রতিনিধি। ফলে পৃথিবীর নাগরিকদের সঙ্গে বাংলাদেশের নাগরিকদের সেতুবন্ধন রচনার একটি অন্যতম সুযোগ হচ্ছে এ সম্মেলন।
আমার মনে হয়, বাংলাদেশ নিয়ে বিশ্ব পর্যায়ে একটা ব্যাপক আগ্রহ তৈরি হয়েছে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) অর্জনের ক্ষেত্রে আমাদের অর্জন ভারতের চেয়েও ভালো। সুতরাং বাংলাদেশ নিয়ে তাদের আগ্রহ এবং এখানে আসার ব্যাপারে এটা একটা বড় কারণ।
বর্তমানে ইইউ পার্লামেন্টের ৪ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদলও বাংলাদেশের সার্বিক শ্রম পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে ঢাকা সফরে রয়েছে। তারা প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বাণিজ্যমন্ত্রী, শ্রম প্রতিমন্ত্রীসহ সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করবেন। আগামী জুনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ইইউ’র নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের আরেকটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করবে। ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সদস্য লিন্ডা ম্যাকাভেনের নেতৃত্বে চার সদস্যের প্রতিনিধিদলটি গত সোমবার বিজিএমইএ নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। প্রতিনিধি দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, তৈরি পোশাক কারখানাগুলো নিয়ে বিজিএমইএ’র সঙ্গে আমাদের খোলাখুলি আলোচনা হয়েছে। বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। শ্রমিকদের উন্নয়নে অনেক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এগুলো খুব ভালো দিক, যা গার্মেন্ট খাতকে আরো সামনের দিকে নিয়ে যাবে ও তৈরি পোশাক খাতে প্রতিযোগিতায় ভালোভাবে টিকে থাকার শক্তি জোগাবে।
ইইউ প্রতিনিধিদলের সাথে আলোচনার পর সংবাদ সম্মেলনে ব্রেক্সিট ইস্যুর কারণে পোশাক খাত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ব্রেক্সিট ইস্যুর কারণে অবশ্যই গার্মেন্ট খাত কিছুটা ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। তবে তা তেমন কোনো প্রভাব পড়বে না। এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, রানা প্লাজা ধসের পর আমরা যেসব জায়গায় উন্নতি করেছি, সেসব প্রতিনিধিদলের কাছে তুলে ধরেছি। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা মনে করি না, জিএসপি স্থগিতের মতো কোনো সিদ্ধান্ত ইইউ নেবে। সে রকম কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি।
তবে এত কিছুর পরও ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাজারে বাংলাদেশি পণ্যের জিএসপি সুবিধা হারানোর শঙ্কা তাড়া করছে ঢাকাকে। ইইউ’র সঙ্গে দরকষাকষিতে যুক্ত দেশের কূটনীতিকরা খোলাখুলিভাবেই সেই আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ইইউ’র বাজারে বাংলাদেশী পণ্যের জিএসপি ঠেকানোর সব রকম চেষ্টা করা হচ্ছে। কিন্তু বিষয়টি এখন আর ওয়ার্কিং লেভেলে (কার্যকরী পর্যায়ে) নেই। এটি নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে চলে গেছে। বাংলাদেশের সার্বিক শ্রম পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বর্তমানে ইউরোপীয় পার্লামেন্টের চার সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ঢাকা সফরে রয়েছে। তারা প্রধানমন্ত্রী, পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বাণিজ্যমন্ত্রী, শ্রম প্রতিমন্ত্রীসহ সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে আলোচনা করছে। ওই কর্মকর্তা বলেন, গত তিন মাস ধরে এ নিয়ে ইইউ’র তরফে কয়েক দফা বার্তা দেয়া হয়েছে। ওই সব বার্তায় বলা হয়েছে, আগামী জুনের মধ্যে শ্রম অধিকার সুরক্ষায় বাংলাদেশের পদক্ষেপ দৃশ্যমান হতে হবে। অন্যথায় জুনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ইইউ’র নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আরেকটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফর করবে। বর্তমানে ঢাকা সফররত ইইউ পার্লামেন্ট প্রতিনিধি দল এবং আগামী জুনে আসা উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল ইউরোপে বাংলাদেশী পণ্যের অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা (জিএসপি) থাকা না থাকার বিষয়টি পর্যালোচনা করবে। বাংলাদেশ ঘুরে তারা যে রিপোর্ট দেবে তার ওপরই ব্রাসেলস পরবর্তীতে পদক্ষেপ নেবে।
উল্লেখ্য, ইইউ ঘোষিত রোডম্যাপ ‘সাসটেইনেবিলিটি কমপ্যাক্ট’র পরবর্তী বৈঠক আগামী মে মাসে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বাংলাদেশ তার অবস্থান ব্যাখ্যার সুযোগ পাবে। এছাড়া জুনে জেনেভায় আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) একটি সম্মেলন রয়েছে। সেখানেও বাংলাদেশ শ্রমখাতের উন্নয়নে নেয়া পদক্ষেপগুলো তুলে ধরার সুযোগ নেবে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র। অতীতের মতো ইইউ বাংলাদেশের পাশে থাকবে এবং জিএসপিসহ অন্যান্য সুবিধা বহাল রাখবে বলেও আশা করছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।