পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাদিক মামুন, কুমিল্লা থেকে : আর মাত্র ছয়দিন পর ৩০ মার্চ হতে যাচ্ছে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন। জাতীয়, স্থানীয় মিডিয়া ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বদৌলতে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনের ওপর দেশ-বিদেশের বাঙলা ভাষাভাষী কোটি কোটি মানুষের চোখ পড়েছে। কে হচ্ছেন কুমিল্লা সিটির মেয়র? বিএনপির মনিরুল হক সাক্কু নাকি আওয়ামী লীগের আঞ্জুম সুলতানা সীমা? এ প্রশ্নের আলোচনা এখন কুমিল্লার অলিগলি ছাড়িয়ে রাজধানী ঢাকায় দুই দলের প্রধান কার্যালয়ে। কেন্দ্রীয় নেতাদের ক্যালকুলেটারে চলছে নানা হিসাব-নিকাশ। দুই দলের স্থানীয় পর্যায়ে নেতা-কর্মী, সমর্থকদের মাঝে কৌতূহল দেখা দিয়েছে কট্টর আওয়ামী লীগ ও কট্টর বিএনপির বাইরে তৃণমূলের সাধারণ ভোটারদের রায় কে বেশি টানতে পারবে। সবমিলে শেষ মুহূর্তে দলীয় ও অন্যান্য স্তরের ভোটের গাণিতিক সমীকরণের হিসাব মেলাতে ব্যস্ত হয়ে ওঠেছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ফলাফল মাথায় রেখেই কুমিল্লা সিটিতে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সীমার জয় কোনভাবেই যাতে হাতছাড়া না হয় এলক্ষ্য নিয়ে এগুচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। কুমিল্লায় ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ নির্বাচনের মাঠে যেভাবে কাজ করে যাচ্ছে তাতে সীমার জয়ের ব্যাপারে অনেকটা আশাবাদী হয়ে ওঠেছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা। অন্যদিকে বিএনপি এ নির্বাচনকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে মাঠে নেমেছে। দলীয় প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর জয় কুমিল্লায় বিএনপির রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ সৃষ্টি করবে এবং একই সাথে সাক্কু তার সিটি প্রশাসনিক অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে নগর উন্নয়নে আরো ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারবেন, এমনটিও ভাবছেন দলের শীর্ষ নেতারা। নগরীতে ২০দলীয় জোটের যে পরিমান ভোট রয়েছে এবং তার সাথে তৃণমূলের সাধারণ ভোট সাক্কুর জয়ের ক্ষেত্রে বড় ধরণের প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা। নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের জায়গাটি নিশ্চিত থাকলে সাক্কুর জয় কোনভাবেই ঠেকানো যাবে না বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
এদিকে নগর উন্নয়নে সাবেক মেয়র সাক্কু ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন এমন অভিযোগ তুলে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও দলীয় প্রার্থী সীমার নির্বাচনী সমন্বয় কমিটির সদস্য সচিব এনামুল হক শামীম বলেছেন গত পাঁচ বছর মেয়রের দায়িত্বে থেকে মনিরুল হক সাক্কু কুমিল্লা নগরীকে অপরিকল্পিতভাবে গড়ে তুলেছেন। যানজট, পানিবদ্ধতা সমাধান করতে ব্যর্থ হয়েছেন। নাগরিক সুবিধার বাস্তব প্রতিফলন ঘটেনি নগরীতে। উন্নয়নের নামে লুটপাট, ভাগাভাগিতে পার হয়েছে পাঁচ বছর। আওয়ামী লীগ উন্নয়নের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। তাই কুমিল্লা নগরীর উন্নয়ন চাইলে নৌকার বিকল্প নেই। সীমা নির্বাচিত হলে এ নগরী হবে উন্নয়নের মডেল। পানিবদ্ধতা ও যানজটের যে সমস্যা এতোদিন কেউ করতে পারেনি আগামীদিনে এটার পরিকল্পিত সমাধান সীমার পক্ষেই করা সম্ভব হবে। আওয়ামী লীগের এ কেন্দ্রীয় নেতা আরও বলেন, দলীয় প্রার্থী সীমা একজন স্বচ্ছ, সজ্জন মানুষ। দুর্নীতি, অনিয়মকে সে কোনদিন প্রশ্রয় দেয়নি। ক্লিন ইমেজ নিয়ে রাজনীতি ও জনপ্রিতিনিধিত্ব করেছে। নগর উন্নয়নের স্বার্থে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে সীমাকে জয়যুক্ত করতে আজকে কুমিল্লার মানুষকে পরিবর্তনের পক্ষে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।
অন্যদিকে বিএনপি প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুকে সাবেক সফল মেয়র উল্লেখ করে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, গত পাঁচ বছরে কুমিল্লা নগরীর দৃশ্যমান উন্নয়ন নিয়ে কোন প্রশ্ন তোলার সুযোগ রাখেননি সাক্কু। নগরীর রাস্তা-ঘাট, ড্রেন, কালভার্ট, ডাষ্টবিন আর চলাচলের ফুটপাতের নান্দনিকতার দিকে তাকালে বুঝা যায় উন্নয়ন কোথায় গিয়ে ঠেকেছে। কেবল তাই নয়, রাতের বর্ণিল নগরীর দিকে তাকালে চোখ জুড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি কি আওয়ামী লীগের লোকজনের চোখে পড়ে না। পরিবার, রাজনীতিতে সময় না দিয়ে সেই পৌরসভা থেকে শুরু করে সিটির মেয়র হওয়ার পর যে সাক্কু নগরীর উন্নয়ন আর নগরবাসীর সুযোগ সুবিধাকে সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য দিয়ে কাজ করে গেছে তা কুমিল্লার সত্যিকারের মানুষজন কখনো ভুলবে না। রাজনীতিবিদ আর মেয়র সাক্কুর বাইরেও সে তার কাজের মধ্যদিয়ে তৃণমূলের সাধারণ মানুষের জনপ্রিয় সাক্কুতে পরিণত হয়েছে। পুরনো শহর কুমিল্লার দীর্ঘদিনের সমস্যা যানজট ও জলাবদ্ধতা। গত পাঁচ বছরে সাক্কু তার কাজের মধ্যদিয়ে এ সমস্যা সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। আগামীদিনে এ সমস্যা পুরোপুরি সমাধান করাটা সাক্কুর পক্ষেই সম্ভব।
বিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা আরও বলেন, কুমিল্লায় আমাদের দলীয় প্রার্থী সাক্কুর প্রচারণায় অংশ নিয়ে আমরা বিভিন্ন ওয়ার্ডে যাচ্ছি, ভোটার ও সাধারণ মানুষের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। তবে আমাদের অনেক নেতাকর্মীরা এখন থেকেই রাতে ঘরে ঘুমাতে পারছে না। পুলিশ পরিচয়ে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নেতা-কর্মীদের খোঁজ নিচ্ছে। এটা দলীয় নেতাকর্মী ও সাধারণ ভোটারদের মাঝে একধরনের আতঙ্ক সৃষ্টি করা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনকে সুষ্ঠু, অবাধ, নিরপেক্ষ করার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হোক। নির্বিঘেœ ভোট দিয়ে ভোটাররাই নির্বাচিত করুক তাদের প্রতিনিধি।
সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর পক্ষে ভোটের নগরীতে প্রচারণায় এসে জয়ের হিসাব মেলাতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা। গত ৯/১০দিন ধরে নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ, দলের উপদেষ্টা মন্ডলীর সভাপতি কাজী রশিদুল আলম, দলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, ত্রান বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দি, বিজ্ঞান-প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ড. মেরিনা জাহান, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারি সাইফুজ্জামান শিখর, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য আতাউর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন মহি, সেচ্ছাসেবকলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি মোল্লা মো. আবু কায়সারছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাইফুর রহমান সোহাগ, কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতি সাফিয়া খাতুন, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা বেগম ক্লিক, যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক অপু উকিলসহ দুই ডজনের বেশি কেন্দ্রীয় নেতা সীমার প্রচারণায় শামিল হয়ে ভোটারদের দুয়ারে দুয়ারে গেছেন। প্রচারণার শেষ মুর্হূতে এসে কেন্দ্রীয় নেতারা নির্বাচনী কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ি হিসাব-নিকাশ করছেন দলীয়সহ বিভিন্ন স্তরের ভোট দলীয় প্রার্থী সীমার নৌকা প্রতীকে কেমন সাড়া ফেলবে। যেসব স্তরের ভোট নিয়ে কিছুটা সমস্যা রয়েছে সেখানে প্রয়োগ করা হচ্ছে বিভিন্ন কৌশল।
অন্যদিকে বিএনপি প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কুর পক্ষে বিরামহীন প্রচারণা চালাচ্ছেন দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রতীক বরাদ্দের দিন থেকে এখন পর্যন্ত সাক্কুর জন্য ধানের শীষ প্রতীকে ভোট চেয়ে নগরীর প্রতিটি ওয়ার্ড চষে বেড়াচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের পাশাপশি গত দুইদিন ধরে সাক্কুর প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন ২০দলের শীর্ষ নেতারা। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, আতাউর রহমান ঢালী, সঞ্জিব চৌধুরী, ফরিদ উদ্দিন মানিক, দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, শওকত মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ফজলুল হক মিলন, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, ব্যাংকিং ও রাজস্ব বিষয়ক সম্পাদক লায়ন হারুন অর রশিদ, কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের সহ-সাধারন সম্পাদক মিয়া মো: মিজানুর রহমান, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন খান মিলন, দপ্তর সম্পাদক জিয়াউল হায়দার পলাশ, অর্থ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা এবং বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সালাহ উদ্দিন ভূইয়া শিশির, একরামুল হক বিপ্লব, শেখ মো: শামিম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মারুফ হোসেন ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদারসহ অর্ধশতাধিক কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এবং ২০দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে এলডিপির মহাসচিব রেদোয়ান আহম্মেদ, কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব:) সৈয়দ মো: ইব্রাহিম, এনডিপির চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তুজা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মঞ্জুর হোসেন ঈসা, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মহাসচিব মোস্তফা জামাল হায়দারসহ পার্টির কেন্দ্রীয় নেতারা সাক্কুর পক্ষে প্রচারণায় অংশ নেন। দলীয় প্রার্থীর প্রচারণার প্রেক্ষাপটের আলোকে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা দুই লক্ষাধিক ভোটের মধ্যে বিএনপি ও শরীকদলের নিশ্চিত ভোটসহ ব্যক্তি সাক্কুকে পছন্দ করে এমন ভোটারের হিসাব-নিকাশ শুরু করেছেন। ভোটের যোগফলে এগিয়ে থাকতে সংখ্যালঘু, বস্তিবাসী ও তরুণপ্রজন্মের ভোট ধানের শীষের দিকে টানতে সাক্কুর নির্বাচনী পরিচালনা কমিটিকে গাণিতিক হিসাবের দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা।
সীমার প্রচারণায় ১৪
দলের কেন্দ্রীয় নেতারা
কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে করপোরেশনে গত পাঁচ বছরে কোন দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়নি উল্লেখ করে ১৪ দলীয় জোটের শরীক দল সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মন্ত্রী দিলীপ বড়–য়া বলেছেন কুমিল্লা নগরীর উন্নয়নের পরিবর্তে সরকারী বরাদ্দের টাকায় সাক্কু নিজের উন্নয়নের জোয়ার সৃষ্টি করেছেন। তিনি বলেন, বিএনপি জোটের অনেক মেয়রই কারাগারে গিয়েছেন। কিন্তু সাক্কুকে যেতে হয়নি। এটা একটা রহস্য। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগের কার্যালয় প্রাঙ্গনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে দিলীপ বড়–য়া এসব কথা বলেন। আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমার পক্ষে প্রচারণা শুরুর আগে কুমিল্লায় এসে ১৪ দলীয় জোটের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
সংবাদ সম্মেলনে দিলীপ বড়–য়া বলেন, আওয়ামীলীগের প্রার্থী সীমা সুশিক্ষিত ও তার বিরুদ্ধে কোন দুর্নীতির অভিযোগ কিংবা কোন মামলা নেই। তাই ১৪ দলীয় জোটের পক্ষে সীমাকে বিজয়ী করার বার্তা নিয়ে ১৪দলের কেন্দ্রীয় নেতারা কুমিল্লায় এসেছে। সংবাদ সম্মেলনে ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সবুর, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, জাসদের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ফজলুর রহমান, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক ডা. শাহাদৎ হোসেন, তরিকত ফেডারেশনের সাংগঠনিক মোহাম্মদ আলী ফারুকী, কেন্দ্রীয় কমিউনিস্ট পার্টির যুগ্ম আহবায়ক অসিত বরুন রায়, ন্যাপের (মোজাফফর) সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ নজরুল মজিদ বেলাল, গণ আজাদী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ¦ ওমর ফারুক, কেন্দ্রীয় ওয়ার্কার্স পার্টি নেতা মাহমুদুল হাসান মানিক প্রমুখ। সংবাদ সম্মেলন শেষে সীমার পক্ষে ১৪ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ডে গণসংযোগ ও প্রচারণা চালান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।