প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
বিনোদন ডেস্ক: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) পরীক্ষায় কৃষ্ণপুর জোহরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ২০১৬ সালের জেএসসি পরীক্ষায় বরাবরের মতো এবারো শতভাগ ফলাফল অর্জন করেছে বিদ্যালয়টি। এবারের জেএসসি পরীক্ষায় মোট ৮৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে শতভাগ পাস করেছে। পাসের হার ১০০%, এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন, এ ৫৯ জন, এ-২১ জন, সি ১ জন। জেএসসিতে শতভাগ পাস করায় বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা উল্লাস আনন্দে মেতে উঠেন। ১৯৭২ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করেন এলাকার কৃতী সন্তান আলহাজ এ কে এম জাহাঙ্গীর খান। তিনি চলচ্চিত্রে মুভি মোগল হিসেবে খ্যাত। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপ্রেরণায় নিজের মায়ের নামে কৃষ্ণপুর জোহরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সে সময় এলাকায় মেয়েদের কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল না। জাহাঙ্গীর খান বলেন, চাঁদপুরের এমপি ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির বাবার সাথে আমার চাচা ডা. এ বি খানের সুসম্পর্ক ছিল। আমার চাচা ডা. এবি খান তখন চাঁদপুরের আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। সে সময় আমাকে বিভিন্নভাবে সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় কাজে উৎসাহিত করতেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী মিজান চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা কাজী জহিরুল কাইয়ুম, ফজলুল করিম, শেখ ফজলুল হক মনি, মোজফ্ফর হোসেন পল্টু প্রমুখ। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা শিক্ষার প্রসারে নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছেন। তাঁর অনুপ্রেরণায় ও সহযোগিতায় বিদ্যালয়টি পরিচালনা করা এখন সহজ হয়েছে। অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য আর্থিক অনুদান দিয়েছেন। বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ব্যক্তিত্ব ও শিল্পপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর খান বলেন, আমার মায়ের প্রতি অগাধ ভালোবাসা থেকেই এলাকার নারী সমাজকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার ব্রত নিয়ে স্বাধীনতার পর পরই বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করি। দীর্ঘ ৪৫ বছর পরিচালনা করে আসছি। ভালো লাগছে এই জন্য যে এলাকার মেয়েরা শিক্ষিত হয়ে আমাদের মুখ উজ্জ্বল করছে। তারা স্বাবলম্বী হতে পারছে। এ কে এম জাহাঙ্গীর খান আরও জানান, বর্তমানে আমাদের চাঁদপুরের এমপি ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির সার্বিক সহযোগিতায় স্কুলের ৬ তলা ভবন নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে। আশা করি আগামীতে কৃষ্ণপুর জোহরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়টি একটি মডেল প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিতি পাবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।