Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্যাসেঞ্জার্স

| প্রকাশের সময় : ২ জানুয়ারি, ২০১৭, ১২:০০ এএম

মর্টেন টিলডাম পরিচালিত সায়েন্স ফিকশন অ্যাডভেঞ্চার ফিল্ম ‘প্যাসেঞ্জার্স’। ‘ইমিটেশন গেইম’ (২০১৪), ‘হেডহান্টার্স’ (২০১২), ‘ফরেন এঞ্জেলস’ (২০০৮) এবং ‘বাডি’ (২০০৩) টিলডাম পরিচালিত পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। তিনি এছাড়াও বেশ কয়েকটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবং একটি টিভি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন।
এক মহাকাশ অভিযান নিয়ে এই গল্প। স্টারশিপ অ্যাভালন ১২০ বছরের এক মিশনে বেরিয়েছে। এই যানের গন্তব্য হোমস্টিড নামে এক গ্রহ। এটি মানবসৃষ্ট এক মহাজাগতিক উপনিবেশ। স্টারশিপ অ্যাভালনের যাত্রী ৫,২৫৯ জন। এরা সবাই ¯িøপ চেম্বারে ঘুমিয়ে আছে। এই কৃত্রিম ঘুমের কারণে তারা বুড়ো হবে না। যাত্রার সময় তাদের শরীর যেমন ছিল তেমনই থাকবে গন্তব্যে পৌঁছে। কোনও এক যান্ত্রিক ত্রæটির ফলে হোমস্টিড গ্রহে পৌঁছার ৯০ বছর আগে এক যাত্রীর ¯িøপ পডের দরজা খুলে যায়। জিম প্রেস্টন (ক্রিস প্র্যাট) নামের এই যাত্রীর ঘুম ভেঙে যায়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলমান মহাকাশ যানের একমাত্র জেগে থাকা যাত্রীতে পরিণত হয় সে। একা একা বুড়ো হয়ে মারা যাবে বলে সে অরোরা ডান (জেনিফার লরেন্স) নামে আরেক যাত্রীর ঘুম ভাঙিয়ে দেয়। অরোরা একজন সাংবাদিক; সে মহাশূন্য সম্পর্কে লিখতে আগ্রহী। অন্যদিকে জিম একজন মেকানিক; পৃথিবীতে যার প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে গেছে। তাদের সময় কাটতে থাকে পরস্পরের সাহচর্যে। একসময় স্টারশিপ অ্যাভালনে আরও কিছু যান্ত্রিক ত্রæটি দেখা দেয়। এতে তাদের সহ বাকি যাত্রীদের জীবন সংশয় দেখা দেয়। এখন তারাই আছে যারা পারে মিশন অব্যাহত রাখতে। কিন্তু তারা কি তা পারবে?
গ্রন্থনা : মোহাম্মদ শাহ আলম



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্যাসেঞ্জার্স

২ জানুয়ারি, ২০১৭
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ