মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
শুধু ভালবাসার সম্বোধনই বা কেন, সেকালে গোপন পত্রযোগে ঠোঁটের ছাপ, পক্ষান্তরে চুম্বন পৌঁছাত প্রিয়জনের কাছে। যুগ বদলেছে। এখন পৃথিবীর দুই প্রান্তে থাকা যুগল ভিডিওকলে কথা বলেন। ভারচুয়ালি ঘনিষ্ঠ হন। সেখানে ‘ফ্লায়িং কিস’ বা প্রতীকী চুম্বন স্বম্ভব। কিন্তু ওই ভিডিওকলেই যদি প্রকৃত চুমুর স্বাদ মেলে! বাস্তবিক এমন ‘চুম্বন যন্ত্র’ আবিষ্কার করেছে চীনের এক তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থা।
দূরে থাকা যুগলদের খাঁটি চুম্বনের আস্বাদ দিতেই চীনের সাংঝাউ প্রদেশের সংস্থাটি তৈরি করেছে আশ্চর্য যন্ত্র। যা নিবিড় করে তুলতে সক্ষম প্রেমিক ও প্রেমিকার ঘনিষ্ঠ মুহূর্তকে। মিলবে ঠোঁটে ঠোঁট ছোঁয়ানোর উষ্ণতাও। দাবি সংস্থার। ঠোঁটের মতোই দেখতে এই ‘কিসিং ডিভাইস’। এতে রয়েছে ‘প্রেশার সেন্সর’ এবং ‘অ্যাকিউরেটরস’ যা ব্যবহারকারীকে আসল ঠোঁটের স্পর্শ দেবে। এমনকী বিজ্ঞানীদের দাবি, গভীর চুম্বনে ঠোঁটের যে উষ্ণতা, নড়াচড়া বা চাপ অনুভূত হয়, তাও পাওয়া যাবে।
আশ্চর্য যন্ত্রের অন্যতম কারিগর জিয়াং জংগলি। তিনি জানিয়েছেন, ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকেই এমন যন্ত্র তৈরির কথা মাথায় আসে তার। তিনি ও তার প্রেমিকা থাকতেন দেশের দুই প্রান্তে। তাদের সম্পর্কের সেতু ছিল ফোন। ফলে চুম্বনের উষ্ণতা থেকে বঞ্চিত ছিলেন তারা। এবার সেই অভাব পূরণ করবে ‘কিসিং ডিভাইজ’। যন্ত্র যখন তা ব্যবহারের পদ্ধতিও রয়েছে। কী সেই পদ্ধতি?
এর জন্য নির্দিষ্ট অ্যাপলিকেশন ডাউনলোড করতে হবে। এর পর ফোনের চার্জ দেয়ার পোর্টে যন্ত্রের প্লাগ গুঁজে দিতে হবে। এবার ভিডিওকল করে যন্ত্রে মুখ দিয়ে চুম্বন করলেই অপরপ্রান্তে থাকা প্রিয়জনের কাছে পৌঁছবে প্রেমের উষ্ণতা। উল্লেখ্য, ২০০৬ সালেই সিলিকন দিয়ে তৈরি একটি ‘টাচ-সেনসিটিভ’ সিলিকন প্যাড বাজারে এসেছিল। তার নাম ছিল ‘কিসিংগার’। সেটিও ছিল প্রেমিক-প্রেমিকাদের একাকিত্ব মোছার যন্ত্র। সূত্র: মিন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।