মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
রায়পুরগামী বিমান থেকে আচমকাই নামিয়ে দেয়া হল কংগ্রেস নেতা পবন খেরাকে। তারপরেই দিল্লি বিমানবন্দরের টারম্যাকে বসে প্রতিবাদ শুরু করেন ৫০ জন কংগ্রেস নেতা। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, পবনকে গ্রেপ্তার করতে ইতিমধ্যেই দিল্লি রওনা হয়েছে আসাম পুলিশের একটি দল। এফআইআরের কপি দেখিয়েই পবনকে বিমান থেকে নামানো হয়েছে বলে বিমান সংস্থার সূত্রের দাবি। তবে শেষ পর্যন্ত আসাম পুলিশের অনুরোধে দিল্লি পুলিশই গ্রেপ্তার করে পবন খেরাকে।
জানা গিয়েছে, প্লেনারি সেশনে যোগ দিতে ৫০ জন কংগ্রেস নেতা রায়পুরের বিমানে উঠেছিলেন। বোর্ডিং পাস থাকা সত্বেও আচমকাই নেমে যেতে বলা হয় খেরাকে। তার লাগেজ নিয়ে সমস্যা আছে বলেই জানানো হয়। বিমান থেকে নেমে খেরাকে বলা হয়, পুলিশ এসে তার সঙ্গে কথা বলবেন। এই কথা শোনার পরেই বিমান থেকে নেমে পড়েন বাকি নেতারা। নজিরবিহীনভাবে বিমানবন্দরের টারম্যাকে বসেই প্রতিবাদ শুরু করেন তারা।
কয়েকদিন আগেই আদানি বিতর্কের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর নাম জড়িয়ে কটাক্ষ করেছিলেন কংগ্রেস নেতা খেড়া। নরেন্দ্র মোদির বাবার নাম ‘দামোদরদাসৎ না বলে ‘গৌতমদাস’ বলেছিলেন তিনি। যদিও এই ঘটনাকে ভুল বলে দাবি করেন খেড়া। কিন্তু বিজেপির দাবি, ইচ্ছাকৃত ভাবে প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করেছেন খেড়া। গ্রেপ্তারির দাবিতে আসামের হাফলং থানায় এফআইআর করেন এক বিজেপি নেতা। এই অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার পবন।
কংগ্রেস নেতাকে বিমান থেকে নামিয়ে দেয়ার পরেই প্রতিবাদে সরব হয় দল। গুণ্ডার মতো আচরণ করছে মোদি সরকার, বলেন কংগ্রেস নেতা কেসি বেণুগোপাল। টুইট করে তিনি বলেন, “গুরুত্বহীন একটি এফআইআর ব্যবহার করে পবন খেরার বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হচ্ছে। লজ্জাজনক এমন পদক্ষেপ মেনে নেয়া যায় না। পুরো দল খেরার পাশে রয়েছে।” সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।