নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
দ্বিতীয় মেয়াদে বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব নিতে ঢাকায় এসেছেন লঙ্কান কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহে। সোমবার রাতে ঢাকায় পা রেখে মঙ্গলবার টাইগারদের হোম অব ক্রিকেটে গিয়েই অনুশীলনরত ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবালের সঙ্গে দেখা হয় হাথুরুর।
সেখানে তিনি শান্ত-তামিম-এবাদত তাসকিনদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তামিমদের ছাড়াও মিরপুরে অন্য ক্রিকেটারদের সঙ্গেও কুশল বিনিময় হয়েছে তার। দুপুরে ঢাকার একটি হোটেলে মিটিং করার কথা রয়েছে হাথুরুর। সেখানে উপস্থিত থাকবেন বিসিবি কর্তারা।
এবাদত হোসেনকেতো তার ট্রেড মার্ক স্যালুট সেলিব্রেশনের ভঙ্গিতে অভ্যর্থনা জানালেন হাথুরুসিংহে। ড্রেসিংরুম থেকে বের হয়ে এদিন সবার আগে অবশ্য দেখা হয় নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে। এরপর একে একে যোগ দেয় বাকিরা, যেন রিইউনিয়ন!
পুরোনোদের মাঝে ওয়ানডে কাপ্তান তামিম ইকবাল, তাসকিন আহমেদ, এনামুল হক বিজয়, নুরুল হাসান সোহান, তাইজুল ইসলাম ছিলেন। এবাদত হোসেন, আফিফ হোসেন, ইয়াসির আলি রাব্বি, মাহমুদুল হাসান জয়, শরিফুল ইসলাম, তৌহিদ হৃদয়দের দেখা গেছে।
প্রধান কোচের প্রথম ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন না বেশ সিনিয়ার ক্রিকেটাররা। তাদের মধ্যে সাকিব আল হাসান পিএসএল থেকে চলে গেছেন যুক্তরাষ্ট্রে। মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও মেহেদেী হাসান মিরাজ ওমরা হজ্জের কারণে উপস্থিত ছিলেন না।
প্রথম মেয়াদে ২০১৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ দলের দায়িত্ব পালন করেছেন হাথুরু। তার অধীনে ওয়ানডে ফরম্যাটে শক্তিশালী দলে পরিণত হয় বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কোচ হিসেবে বিদায়টা ভালো ছিলো না হাথুরুসিংহের।
কিন্তু খেলাটির অন্য দুই ফরম্যাট টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে দলের পারফরমেন্সের প্রত্যাশায় আগামী দুই বছরের জন্য তাকে কোচ হিসেবে তাকে নিয়োগ দেয় বিসিবি। ২০১৫ সালে প্রথমবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছিল লাল সবুজের প্রতিনিধিরা। ২০১৭ সালে প্রথমবার খেলেছিল চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে। এছাড়া দ্বিপাক্ষিক সিরিজে বাংলাদেশ হারিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও পাকিস্তানের মতো পরাশক্তিদের।
তার অধিনে সবমিলিয়ে তার অধীনে ৫১টি ওয়ানডে খেলে ২৫টিতে জয় পায় বাংলাদেশ। সে সময় সাকিবরা খেলেছে ২১টি টেস্ট। এর মধ্যে জয় এসেছিল ছয়টিতে, যা বাংলাদেশের কোনো কোচের অধীনে সর্বোচ্চ টেস্ট জয়ের রেকর্ড। ১১ হারের বিপরীতে ড্র ছিল চারটি। আর ২৯টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ জয় পায় ১০টিতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।