Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

মার্কিন আধিপত্যবাদ ও তার নেতিবাচক প্রভাব

ইনকিলাব ডেস্ক | প্রকাশের সময় : ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ৯:০৭ পিএম

মার্কিন আধিপত্যবাদ ও তার নেতিবাচক প্রভাব শিরোনামে একটি প্রতিবেদন আজ (সোমবার) সিএমজিতে প্রকাশিত হয়েছে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক, অর্থনৈতিক, আর্থিক, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক আধিপত্যবাদের সত্যতা তুলে ধরা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, দুটি বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশে পরিণত হয় যুক্তরাষ্ট্র। দেশটি অনৈতিকভাবে অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে, আধিপত্যবাদ রক্ষা ও অপব্যবহার করে। প্রজাতন্ত্র, স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের অজুহাতে ‘ভুল বিপ্লব’ ও ‘আঞ্চলিক সংঘর্ষ’ শুরু করে। স্নায়ুযুদ্ধের ধারণায় অবিচল থেকে জোটবদ্ধ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ অপব্যবহার করে একতরফা অবরোধ আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। আন্তর্জাতিক আইন ও নিয়ম নিজের স্বার্থের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ হলে তা অমান্য করে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, দীর্ঘসময় ধরে যুক্তরাষ্ট্র তথাকথিত প্রজাতন্ত্র ও মানবাধিকারের অজুহাতে নিজের মূল্যবোধ ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা অনুযায়ী অন্য দেশ ও বিশ্বের শৃঙ্খলা নিজের মতো করে সাজাতে চায়।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সমাজ তীব্র প্রতিবাদ জানায়। বড় দেশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের উচিত্ আন্তর্জাতিক যোগাযোগের নতুন পথে চলা যেখানে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বদলে সংলাপ, জোটের বদলে অংশীদারিত্ব থাকবে। চীন যে কোনো ধরনের আধিপত্যবাদ এবং অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপের বিরোধিতা করে। যুক্তরাষ্ট্রের উচিত্ ঔদ্ধত্য ও কুসংস্কার ত্যাগ করা এবং আধিপত্য ও হুমকি বাদ দেয়া। সূত্র: সিআরআই।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ