মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ইনকিলাব ডেস্ক : ব্রিটিশ গবেষণা সংস্থা ইপসোস মোরি-র এক জরিপে দেখা গেছে, জার্মানরা মনে করেন জার্মানির মোট জনসংখ্যার প্রায় ২১ শতাংশ মুসলমান। তবে প্রকৃত সংখ্যাটি আসলে মাত্র ৫ শতাংশ। জার্মানির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০১৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত জার্মানিতে বসবাসকারী মুসলমানের সংখ্যা ছিল ৪৪ থেকে ৪৭ লাখের মধ্যে। এর আগে ২০১১ সালে এমন জরিপ করা হয়েছিল। তখনকার চেয়ে জার্মানিতে বাসকারী মুসলমানের সংখ্যা ১২ লাখের মতো বেড়েছে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয়। ২০১৫ সালে জার্মানিতে রেকর্ডসংখ্যক অভিবাসী প্রবেশ করে। সংখ্যাটি ২১ লাখের বেশি। আগের বছরের তুলনায় ৪৬ শতাংশ বেশি। এদের মধ্যে আশ্রয়প্রার্থীরা থাকলেও ইইউর অন্যান্য দেশের নাগরিকও আছেন। ফ্রান্স, ব্রিটেন, ইটালি, বেলজিয়ামের নাগরিকদের মধ্যেও তাদের দেশে বসবাসকারী মুসলমানদের সংখ্যা নিয়ে ভুল ধারণা রয়েছে। ফরাসিরা মনে করেন, তাদের দেশের জনসংখ্যার ৩১ শতাংশই মুসলমান এবং আগামী চার বছরের মধ্যে সংখ্যাটি বেড়ে হবে ৪০ শতাংশ। তবে পিউ রিসার্চ সেন্টারের ২০১০ সালের জরিপ বলছে, ফ্রান্সে মুসলিমদের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার সাড়ে সাত শতাংশ। আর সাম্প্রতিক সময়ে পিউ এর করা আরেক জরিপ বলছে, আগামী চার বছরে ফ্রান্সে মুসলিমদের সংখ্যা হবে মোট জনসংখ্যার ৮.৩ শতাংশ। ব্রিটেনের অধিকাংশ মানুষ মনে করে সে দেশের জনসংখ্যার ১৫ শতাংশ মুসলিম, কিন্তু বাস্তবে মুসলমান আছে মাত্র ৪.৮ শতাংশ। ইটালি আর বেলজিয়ামের নাগরিকরা মনে করেন, সে দেশে প্রতি পাঁচজনের একজন মুসলমান। তবে বাস্তবতা হচ্ছে, ইটালির জনসংখ্যার ৩.৭ শতাংশ আর বেলজিয়ামের ৭ শতাংশ মুসলিম। ডয়েচেভেলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।