মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
প্রৌঢ় অটো চালকের ‘মৃত্যু’ হয়েছিল। যার পর নিয়ম মতো কবর দেন পরিবারের লোকেরা। যদিও পরদিন বন্ধুর সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলেন মৃত ব্যক্তি। মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলার এমন ঘটনায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। স্বভাবতই প্রশ্ন উঠছে, মৃত হঠাৎ জীবিত হলেন কী করে? আদৌ কি এই দাবি সত্যি?
ঘটনার সূত্রপাত ২৯ জানুয়ারি রাতে। ওইদিন ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। বইসার ও পালঘর স্টেশনের মাঝে রেল লাইন থেকে লাশ উদ্ধার হয়। জিআরপি ওই ব্যক্তির ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছিল। যার পর পালঘরের বাসিন্দা এক ব্যক্তি দাবি করেন, মৃত ব্যক্তি তার বড় ভাই রফিক শেখ। যিনি মাস খানেক আগে নিরুদ্দেশ হন। এই বিষয়ে জিআরপি ইন্সপেক্টর নরেশ রনধির বলেন, ‘মৃতের ভাই একথা বলার পর তার স্ত্রীকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। তিনিও লাশ চিহ্নিত করেন।’ এর পরেই হস্তান্তর করে পুলিশ।
দিন দুই আগে লাশ বকর দেন পরিবারের সদস্যরা। কিন্তু রোববার আঁতকে ওঠেন রফিকের এক বন্ধু। কোনওভাবে ‘মৃতে’র নম্বরে ভিডিও কল করে বসেছিলেন তিনি। বন্ধুকে চমকে ফোন ধরেন রফিক। দিব্য আলাপ চালান তিনি। কথোপকথনের সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। এর পর অটো চালকের পরিবারকে গোটা বিষয়ে জানানো হয়। তারাও রফিকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং অবাক হন। ভুল বুঝতে পারন। এর পর পরিবারের লোকেরাই পুলিশকে বিষয়টি জানান।
পুলিশের বক্তব্য, যাবতীয় নিয়ম মেনে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তির লাশ হস্তান্তর করা হয়েছিল রফিকের পরিবারকে। এখনও বোঝা যাচ্ছে ওই লাশ অন্য কারও। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, এখন আমাদের কাজ হল অজ্ঞাত মৃত ব্যক্তির প্রকৃতি ঠিকানা তথা পরিবারকে খুঁজে বার করা। যদিও লাশ কবর দেয়ায় সেই কাজ কঠিন হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। সূত্র: টাইমস নাউ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।