Inqilab Logo

শুক্রবার ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২০ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মেয়ে থেকে ছেলে, তারপরও টিকলো না

ইনকিলাব ডেস্ক : | প্রকাশের সময় : ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩, ১২:০০ এএম

ভালোবাসার মানুষটিকে সারাজীবনের জন্য নিজের করে নিতে মানুষ কত কিছুই না করে। তারপরও কি সবাই সবার প্রিয় মানুষটিকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পান? না, সবার কপালে তা জোটে না। ভারতের উত্তরপ্রদেশে এমনই এক ঘটনা ঘটেছে। আসল ঘটনা হলো, সরকারি চাকরির সুবাদে উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসির এক বাড়িতে পেয়িং গেস্ট হয়ে যান উপমা (ছদ্মনাম)। সেখানে পরিচয় হয় কৌশানি (ছদ্মনাম) নামের এক তরুণীর সঙ্গে। অল্প সময়ের মধ্যেই দুজনের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায়। সে বন্ধুত্ব এক সময় রূপ নেয় ভালবাসায়। বিষয়টি একপর্যায়ে কৌশানির পরিবার জেনে গেলে, তা নিয়ে বেশ অশান্তির সৃষ্টি হয়। শেষমেশ কৌশানির পরিবার উপমাকে ঘর ছেড়ে দিতে বলে। সরকারি চাকরির সুবাদে ২০১৬ সালের দিকে সরকারি কোয়ার্টার পেয়ে যান উপমা। কৌশানিদের বাড়ি ছেড়ে সেখানে চলে যান তিনি। এক সময় কৌশানিও পরিবার ছেড়ে উপমার সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। দুজনের মধ্যে ভালোবাসা যখন চরম পর্যায়ে পৌঁছে, তখন প্রেমিকার কথাতে লিঙ্গ পরিবর্তন করান উপমা। দিল্লি স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালে গিয়ে আগে শারীরিক পরীক্ষা করান। চিকিৎসক যখন তাকে লিঙ্গ পরিবর্তনের অনুমতি দেন, তার কিছুদিন পরেই অস্ত্রোপচার করান উপমা। ২০২০ সালের ২২ জুন উপমার নাম বদলে হয়ে যান সুলেমান খান। সুলেমানের দাবি, অস্ত্রোপচারের পর কৌশানি নিজেকে তার স্ত্রী হিসেবে সই করিয়ে হাসপাতাল থেকে কোর্টারে নিয়ে আসেন। কিছুদিন পর কৌশানি একটি হাসপাতালে চাকরি পেয়ে যান। তার পর থেকেই কৌশানির আচরণ পাণ্টে যেতে থাকে। সংবাদ প্রতিদিন।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ