মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
টাকা তুমি কার? এ মুহ‚র্তে এটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। কেননা, বাড়িওয়ালা মিস্ত্রি লাগিয়েছিলেন, মজুর একাই কাজ করছিলেন। একটা দেওয়াল ভাঙার কাজ চলছিল। দেওয়াল ভাঙতে ভাঙতে একটা জায়গায় এসে হঠাৎই দেওয়াল থেকে ঝরঝর করে ঝরতে লাগল রাশি রাশি টাকা! এখন, প্রশ্ন হল, এই টাকা কার? এক দল বলবে, টাকা বাড়িওয়ালার, অন্য দল বলবে, টাকা মজুরের, কেননা টাকার কোনো খবরই বাড়িওয়ালার কাছে ছিল না, তা ছাড়া যখন দেওয়াল ভেঙে টাকা মেলে তখন সেখানে ওই মজুরটি একাই কাজ করছিলেন। আর একদল বলছে-- টাকার ওপর দু’পক্ষেরই সমান অধিকার। মীমাংসা যা-ই হোক, তা নিয়ে এখন মামলা চলছে আদালতে এবং এখনও সমস্ত টাকাটা বাড়িওয়ালা মহিলার হেফাজতেই রয়েছে। এবং এমনও শোনা যাচ্ছে, টাকার অনেকটাই বাড়িওয়ালি খরচ করে ফেলেছেন।
বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। স¤প্রতি সামনে এসেছে খবরটি। তবে আদত ঘটনাটি আরও আগের। বিষয়টি শ্রমিক আদালতে পৌঁছে গিয়েছে। শ্রমিকটি একটি বাড়িতে কাজ করছিলেন। তিনি পুরনো দেয়াল ভেঙে নতুন দেয়াল তৈরির কাজ করছিলেন। কিন্তু দেয়ালের একটা অংশ ভাঙতে শুরু করলেই সেখান থেকে নোটের বান্ডিল বেরোতে থাকে। বাংলাদেশি মূল্যে প্রায় ১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ওই দেয়াল থেকে বেরিয়ে এসেছিল। সেই টাকা গুনতে অনেকদিন সময় লেগেছিল। টাকা যখন পাওয়া গিয়েছিল সেই সময়ে সেখানে কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তা সত্তে¡ও টাকাটা ওই শ্রমিক হাতিয়ে নেননি। তিনি বাড়িওয়ালাকে জানান এবং তার হাতে টাকা তুলে দেন। কিন্তু তিনি জানান, এই টাকায় তারও হক আছে। যদিও বাড়িওয়ালি টাকা দিতে অস্বীকার করেন।
অন্য একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ওই বাড়ির মালিক তারই নিয়োগ করা শ্রমিককে বেতন দিতে অস্বীকার করেন। স¤প্রতি বিষয়টি নিয়ে আদালতে যান ওই শ্রমিক। আদালতে তিনি বলেন, ওই টাকায় তারও অধিকার আছে, কারণ ওই সময় সেখানে কেউ উপস্থিত ছিলেন না। তিনি চাইলে সব টাকাটাই গোপনে নিয়ে নিতে পারতেন। বর্তমানে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। সূত্র : জি নিউজ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।