মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ২০০২ সালে হিন্দু ও মুসলিমদের মধ্যে হওয়া গুজরাট দাঙ্গা নিয়ে গত ১৭ জানুয়ারি ‘দ্য মোদি কোশ্চেন’ নামে একটি তথ্যচিত্র প্রকাশ করে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। তবে তথ্যচিত্রটিকে ‘প্রপাগান্ডা’ হিসেবে অভিহিত করে ভারতে এর প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ নিষিদ্ধের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেন কয়েকজন বিশিষ্ট নাগরিক। তাদের আপিলের বিপরীতে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি শুনানির দিন ধার্য্য করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম। তথ্যচিত্রটিতে গুজরাটের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে। এটিতে দেখানো হয়েছে, মোদি দাঙ্গা উস্কে দিয়েছিলেন। ভারতের প্রধান বিচারপতি ধনাঞ্জয়া চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে তিন সদদ্যের একটি বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। এই বেঞ্চই নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে করা আপিল আমলে নেন। আপিলকারীদের মধ্যে রয়েছেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবি এমএল শর্মা, সিইউ সিং। তারা জরুরিভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা নিয়ে শুনানির আপিল করেন। এ দু’জন ছাড়াও প্রবীণ সাংবাদিক এন রাম, অধিকারকর্মী প্রশান্ত ভূষণ এবং তৃণমূল কংগ্রেস এমপি মহুয়া মৈত্র নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে আপিল করেন। জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এমএল শর্মা বলেছেন, ‘তথ্যচিত্রের ওপর নিষেধাজ্ঞা বিধিবহির্ভূত এবং অসাংবিধানিক।’ তিনি আরও বলেছেন, এ তথ্যচিত্রে ২০০২ সালের গুজরাট দাঙ্গার অনেক তথ্য প্রমাণ রয়েছে। এগুলো যাচাই-বাঁছাই করে যেন দাঙ্গার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হয়। সুপ্রিম কোর্টের কাছে তিনি আরও বলেছেন, তারা আদালতের কাছে একটি সাংবিধানিক প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন এবং আদালতের নির্ধারণ করতে হবে সংবিধানের ১৯ (১) (২) ধারা অনুযায়ী জনসাধারণ গুজরাট দাঙ্গার খবর, তথ্য ও প্রতিবেদন দেখতে পারবেন কি না। এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।