পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপির রাজপথের আন্দোলন নিয়ে উপহাস করলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, বিএনপি গণঅভ্যুত্থানের স্বপ্ন দেখে, গণঅভ্যুত্থান দূরের কথা গণআন্দোলনের ঢেউও বিএনপি তুলতে পারেনি। জনগণ তাদের আন্দোলন থেকে সরে গেছে। গতকাল মঙ্গলবার গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে রাজধানীর বকশীবাজারের নবকুমার ইনস্টিটিউশন ও ড. শহীদুল্লাহ কলেজ প্রাঙ্গণে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মতিউর রহমান মল্লিকের বেদিতে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে আমরা সব আসনে ইভিএম চেয়েছিলাম। এবারের নির্বাচনেও নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি, আমরা সব আসনে ইভিএমের দাবি করেছি। এখন সিদ্ধান্ত আমাদের না, আমরা শুধু দাবি করেছি। এখন ইসি যে সিদ্ধান্ত নেবে আমরা (আওয়ামী লীগ) তা মেনে নেবো।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণার বৈধ অধিকার একমাত্র বঙ্গবন্ধুর ছিলো উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে ১৬৯টি আসনের মধ্যে দু’টি ছাড়া ১৬৭টি আসনে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিলো। এই বিজয়ী দলকে পাকিস্তান সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর করার ক্ষেত্রে গড়িমসি করায় বঙ্গবন্ধু এক দফায় চলে যান তা হলো স্বাধীনতা।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আজকে অনেকেই স্বাধীনতার ঘোষক বলে দাবি করে। কিন্তু সেদিন স্বাধীনতার ঘোষণা দেওয়ার বৈধ অধিকার বঙ্গবন্ধু ছাড়া কারো ছিলো না। বঙ্গবন্ধু যে বিপুল সংখ্যক আসনের জয় লাভ করেছিলো, একমাত্র তারই বৈধ অধিকার ছিলো বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করা। কাজেই অন্য কারো স্বাধীনতা ঘোষণা করার কোনো অধিকার ছিলো না। অন্যরা স্বাধীনতা ঘোষণার পাঠক ছিলো। এটা হলো বাস্তবতা। তিনি বলেন, বাংলাদেশের ৭ মার্চের ভাষণ শুনে জেনারেল জিয়াউর রহমান বলেছিলেন আমরা বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে স্বাধীনতার গ্রিন সিগন্যাল পেয়েছিলাম। দুর্ভাগ্য আজকে বিএনপি এই দিনগুলো স্বীকার করে না, এই ঐতিহাসিক দিনগুলো পালন করে না। ৭ মার্চ, ৭ জুন, ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার দিবস তারা পালন করে না। ১০ জানুয়ারি তারা পালন করে না।
ওবায়দুল কাদের আরো বলেন, আজকের ২৪ জানুয়ারি যেকোনো অভ্যুত্থান দিবস ছিলো, স্বাধীনতার পথে চ‚ড়ান্ত মাইলফলক। এই ঐতিহাসিক মাইলফলককেও বিএনপি অস্বীকার করে। আমি একটা কথা বলতে চাই, আজকে বিএনপি অভ্যুত্থানের কথা বলে। তাদের যে আন্দোলন এটা তাদের নেতাকর্মীদের আন্দোলন, এখানে জনগণের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। এ ভ‚খÐের ইতিহাসে গণঅভ্যুত্থান হয়েছিলো বাস্তবে একটি সেটি ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান। ৯০ এর আন্দোলন ছিলো গণআন্দোলন। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।