হজযাত্রীদের সুবিধার্থে বিমান ভাড়া সহনীয় পর্যায়ে নির্ধারণ করতে হবে। হজ ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন আসছে। হজযাত্রীদের জেদ্দা অংশের ইমিগ্রেশন ঢাকায় সম্পন্ন করা হবে। এতে হজযাত্রীদের দুর্ভোগ অনেকাংশে হ্রাস পাবে। হজযাত্রী পরিবহনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে অবিলম্বে থার্ড ক্যারিয়ার চালু করতে হবে। সম্প্রতি কাকরাইলস্থ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে হাব আয়োজিত হজ চুক্তি ও হজ ব্যবস্থাপনা ২০২৩ সর্ম্পকে মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে হাব সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম এসব কথা বলেন।
হাবের সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা ইয়াকুব শরাফতীর সঞ্চালনায় এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, ট্রাভেল ব্যবসায়ীদের শীর্ষ নেতা আবুল খায়ের, হাবের প্রতিষ্ঠাতা সহসভাপতি সৈয়দ গোলাম সরওয়ার, হাবের সাবেক সহসভাপতি ফরিদ আহমদ মজুমদার, হাবের সাবেক মহাসচিব ও ঢাকা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির পরিচালক এম এ রশিদ শাহ স¤্রাট, হাবের সহসভাপতি মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা কুতুব উদ্দিন, ফরিদ আহমেদ, মাওলানা মাহবুবুল হক। এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, হাবের মহাসচিব ফারুক আহমদ সরদার, আটাবের সাবেক মহাসচিব মাজহারুল হক ভূঁইয়া, হাবের অর্থ সচিব আব্দুল কাদের মোল্লা, মুফতি জুনায়েদ গুলজার, মুফতি জাহিদ আলম, কামাল উদ্দিন দিলু, সা’দ ইন্টারন্যাশনালের স্বত্বাধিকারী শহীদ উল্লাহ খান।
হাব সভাপতি তসলিম বলেন, আমি আল্লাহর মেহমান দৈইফুর রহমান হজযাত্রীদের কষ্টের কারণ হবো না এটা মাথায় রেখেই হজ ব্যবস্থাপনার কাজে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখতে হবে। হজ এজেন্সির মালিকরা সৌভাগ্যবান ব্যবসায়ী কারণ তারা হজযাত্রীদের সেবার মাধ্যমে বার বার পবিত্র মক্কা মদিনা দেখার সুযোগ পান। এ সুযোগ হাত ছাড়া করা যাবে না। হজযাত্রীদের সেবার মান বাড়াতে সর্তক দৃষ্টি রাখতে হবে। হজ নিয়ে কোনো দুর্নীতি অনিয়মের কালিমা যাতে এজেন্সীর মালিকদের ওপর না বর্তায় সে দিকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। চলতি বছর সউদী মুয়াল্লেম সার্ভিসের ফি ৮৬০ রিয়াল কমবে বলেও হাব সভাপতি উল্লেখ করেন।