পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের প্রথম দিন শুক্রবারে হাজারো মুসল্লির অংশগ্রহণে জুমার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুপুর ১টা ৩৫ মিনিটের দিকে নামাজ শুরু হয়। মাওলানা সাদ কান্ধলভীর বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ কান্ধলভী এতে ইমামতি করেন।
শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) দুপুর দেড়টায় ইজতেমার ময়দানে জুমার নামাজ শুরু হয়। এতে ইমামতি করেন মাওলানা সাদ কান্ধলভীর বড় ছেলে মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ কান্দলভী।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ জানুয়ারি) বাদ আসর পাকিস্তানের ভাই হারুন কুরেশীর আম বয়ানে মধ্য দিয়ে ইজতেমার দ্বিতীয় পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
ইজতেমা দ্বিতীয় পর্বের মিডিয়া সমন্বয়কারী ও নিজামুদ্দীন অনুসারী মো. সায়েম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, তাবলীগ জামাত ও মাওলানা সাদ অনুসারী মুসল্লিসহ লাখ লাখ মানুষ এসেছেন। শুক্রবার পর্যন্ত প্রায় ৬৫টি দেশের ৬ হাজার ২০০ বিদেশি মুসল্লিও অংশ নিয়েছেন। সকাল থেকে আশপাশের এলাকার হাজার হাজার মুসুল্লি জুমা আদায় করতে ময়দানে ছুটে আসেন। মূল ময়দানে জায়গা না পেয়ে অনেকেই পাশে সড়কে ও খালি জায়গায় নামাজ আদায় করেন।
শুক্রবার বাদ আসর বয়ান করবেন মাওলানা সাদ কান্ধলভীর মেজ ছেলে মাওলানা সাঈদ বিন সাদ কান্দলভী। বাদ মাগরিব তার বড় ভাই মাওলানা ইউসুফ বিন সাদ কান্দলভী বয়ান করবেন। এর আগে বাদ ফজর বয়ান করেন পাকিস্তানের মাওলানা ওসমান।
উল্লেখ, ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব শুরু হওয়ার কথা ছিল শুক্রবার বাদ ফজর। কিন্তু বৃহস্পতিবার বাদ আসর আম বায়নের মধ্য দিয়ে দ্বিতীয় পর্বের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। উর্দুতে পাকিস্তানের ভাই হারুন কুরেশী আম বয়ান করেন। পরে তা বাংলায় তরজমা করেন মাওলানা মনির।
আগামী রোববার (২২ জানুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের ইজতেমার দ্বিতীয় ও শেষ পর্ব। এর আগে গত রোববার (১৩ জানুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয় বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।