পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় পর্ব (সা’দ কান্ধলভীর অনুসারী) শুরু হয়েছে। শুক্রবার (২০ জানুয়ারি) বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা ওসমানের আমবয়ানের মধ্যদিয়ে ইজতেমার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
তাৎক্ষণিক ভাবে তা বাংলায় তরজমা করেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম। ইজতেমা ময়দানে অবস্থনরত বিদেশী মুসুল্লীদের জন্য মূল বয়ানটি আবার তাদের নিজ নিজ ভাষায়ও তাৎক্ষণিক অনুবাদ করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের বিশিষ্ট আলেমগণ মূল বয়ান করছেন। মূল বয়ান বাংলাসহ বিভিন্ন ভাষা-ভাষীদের জন্য তাৎক্ষণিক তরজমা করা হচ্ছে।
শুক্রবার বাদ ফজর পাকিস্তানের মাওলানা ওসমান, তার বাংলায় তরজমা করবেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম, সকাল ১০টায় তালিম করবেন মাওলনা ইউসুফ কান্ধলভী, তার বাংলা তরজমা করবেন মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ, জুম্মার পর মাওলানা সৈয়দ ওয়াসিফুল ইসলাম (বাংলাদেশি), বাদ আছর সাইদ বিন সা’দ কান্ধলভী, তার বাংলা তরজমা করবেন মুফতি আজিম উদ্দিন, বাদ মাররিব বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ইউসুফ বিন সা’দ কান্ধলভী, তার বয়ানের তরজমা করবেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম।
শনিবার (২১ জানুয়ারি) বাদ ফজর ভারতের মাওলানা ইয়াকুব, তার বয়ান বাংলায় তরজমা করবেন মাওলানা মুনির বিন ইউসুফ, বাদ জোহর বয়ান করবেন তুর্কির মাওলনা ওমর, বাদ আছর বয়ান করবেন মাওলানা ইলিয়াস বিন সা’দ কান্ধলভী, তার বয়ান বাংলায় তরজমা করবেন মাওলানা ওসামা ইসলাম বাদ এবং মাগরিব ভারতের মাওলানা আব্দুস সাত্তার তার বয়ান তরজমা করবেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম।
রোববার (২২ জানুয়ারি) বাদ ফজর- ভারতের মাওলানা বাংলাদেশী মুরসালিন, হেদায়তী বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ইউসুফ বিন সা’দ কান্ধলভী, তার বাংলায় তরজমা করবেন মাওলানা জিয়া বিন কাসিম। এরপর আখেরি মোনাজাতও পরিচালনা করবেন মাওলানা ইউসুফ বিন কান্ধলভী।
গাজীপুর মেট্টোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোল্যা নজরুল ইসলাম জানান, গাজীপুর মহানগর পুলিশের প্রথম পর্বের মতো দ্বিতীয় পর্বও ভালোভাবে শেষ করতে চাই। তার জন্য সব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। প্রথম পর্বে অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে আমরা আরো সতর্কভাবে এবং সিকিউরডভাবে এ পর্ব সম্পন্ন করবো আশা করছি। আগের সব জনবল ও আইন শৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীর প্রায় ১০হাজার সদস্য ইজতেমায় কাজ করছেন। দ্বিতীয় পর্বেও ব্যাপক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আগত মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুরো ইজতেমা ময়দানকে কয়েকটি সেক্টরে ভাগ করে নিরাপত্তা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।