নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
কাতার বিশ্বকাপ খেলেই আর্জেন্টিনার জার্সি তুলে রাখবেন লিওনেল মেসি- ফুটবল মহলে এমন একটা গুঞ্জন বেশ জোরেশোরেই ছিল। সেসময় শোনা গিয়েছিল, মেসির মধ্যে এমন একটা চিন্তাভাবনাও ছিল। যদিও বিশ্বকাপ জেতার পর তেমন কিছুই হয়নি। উল্টো বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে আরও কিছুদিন আর্জেন্টিনার ‘থ্রি স্টার’ জার্সি গায়ে খেলতে চাওয়ার কথা জানিয়েছেন মেসি। তিনি না হয় বিশ্বকাপের আগে নিশ্চিত করে কিছু বলেননি, কিন্তু অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া! তিনি তো বিশ্বকাপের আগে ঘোষণাই দিয়েছিলেন বিশ্বকাপের পর আর আর্জেন্টিনার হয়ে খেলবেন না। তবে বিশ্বকাপ জয়ের পর সিদ্ধান্ত বদলে আরও কিছুদিন খেলা চালিয়ে যাওয়ার কথা বলেছেন এই উইঙ্গারও।
হঠাৎ কি এমন হলো যে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে গেলেন দুজনে! জানা গেছে, মেসির ভাবনা ও ডি মারিয়ার সিদ্ধান্ত দুটিই বদলে ফেলেছেন তাঁদের সতীর্থরাই। বিশ্বকাপের ফাইনালের দুই দিন আগেও নাকি ফাইনালের পরই জার্সি তুলে রাখার সিদ্ধান্তে অটল ছিলেন ডি মারিয়া। তবে সতীর্থদের চাপে শেষমেশ সিদ্ধান্ত বদলান তিনি। টিওয়াইসি স্পোর্টসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমন কথাই বলেছেন আর্জেন্টাইন মিডফিল্ডার লিওনার্দো পারদেস। পারদেসের দাবি, বিশ্বকাপের পর খেলা চালিয়ে যেতে এই দুই ফুটবলারকে জোর করেছিল তারা, ‘বিশ্বকাপের পরও তাদের খেলা চালিয়ে যাওয়াটা কঠিন ছিল। তবে আমরা তাদের জোর করছিলাম।’
আর্জেন্টিনার হয়ে মেসি-ডি মারিয়ার শুরুটা কাছাকাছি সময়েই। আর্জেন্টিনাকে শিরোপা জেতাতে না পারানোর দায়টা মেসির সঙ্গে পড়ত ডি মারিয়ার কাঁধেও। সে জন্যই দলের সবাই চেয়েছিল, অন্তত বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আরও কিছু ম্যাচ যেন খেলেন মেসি-ডি মারিয়া। পারদেস বলেছেন, ‘অন্তত উপভোগ করার জন্য হলেও তাদের কিছু ম্যাচ খেলতে হবে। বিশ্বকাপ ট্রফি জেতাতে তারা তো কম কষ্ট ভোগ করেনি। এই মুহূর্তে বিদায়টা তাই ঠিক হতো না। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে মানুষের সামনে খেলা তাদের প্রাপ্য।’ এখন মেসি-ডি মারিয়াকে আর্জেন্টিনার ‘থ্রি স্টার’ জার্সিতে খেলতে দেখার অপেক্ষায় গোটা বিশ^।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।